সোমবার (২ এপ্রিল) পরীক্ষা শেষে আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় সাব-কমিটির সভাপতি অধ্যাপক মু. জিয়াউল হক স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এইচএসসি বাংলা প্রথম পত্র, সহজ বাংলা প্রথম পত্র, বাংলা ভাষা ও বাংলাদেশের সংস্কৃতি প্রথম পত্র এবং ডিআইসিএসে বাংলা প্রথম পত্রের পরীক্ষা হয়েছে।
আর মাদরাসা বোর্ডের অধীনে আলিমে কুরআন মাজিদ এবং কারিগরি বোর্ডে এইচএসসি ভোকেশনালে সকালে বাংলা-২ (সৃজনশীল নতুন/পুরাতন সিলেবাস) ও বিকেলে বাংলা-১ (সৃজনশীল নতুন/পুরাতন সিলেবাস) পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়।
এছাড়া কারিগরির ব্যবসায় ব্যবস্থাপনাতে সকালে বাংলা-২ (নতুন সিলেবাস) ও বাংলা-২ (পুরাতন সিলেবাস) এবং বিকেলে বাংলা-১ (সৃজনশীল নতুন সিলেবাস) ও বাংলা-১ (সৃজনশীল পুরাতন সিলেবাস) এবং ডিপ্লোমা ইন কমার্সে সকালে বাংলা-২ এবং বিকেলে বাংলা-১ (সৃজনশীল) বিষয়ের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
প্রথম দিন ঢাকা বোর্ডে দুই হাজার ৪৮৯ জন, রাজশাহীতে এক হাজার ২৫৬ জন, কুমিল্লায় এক হাজার ১৯ জন, যশোরে এক হাজার ৬১ জন, চট্টগ্রামে ৯৯৮ জন, সিলেটে ৭০৬ জন, বরিশালে ৬৫১ জন এবং দিনাজপুর বোর্ডে এক হাজার ৬৩ পরীক্ষার্থী অনুপস্থিত ছিল।
এছাড়া মাদরাসা বোর্ডে দুই হাজার ৪৮৬ জন এবং কারিগরি বোর্ডে এক হাজার ৯৮৯ পরীক্ষার্থী অনুপস্থিত ছিল।
অন্যদিকে নকলের অভিযোগে কারিগরি বোর্ডে ৩২ জন, মাদরাসা বোর্ডে ৪০ জন, ঢাকা বোর্ডে ৭ জন, বরিশালে ৬ জন, দিনাজপুরে ২ জন এবং যশোর ও সিলেট বোর্ডে একজন করে পরীক্ষার্থী বহিষ্কার হয়েছেন। সিলেট বোর্ডে ৪ জন এবং কারিগরি বোর্ডে ৩ জন পরিদর্শককে বহিষ্কার করা হয়েছে।
দেশের ২ হাজার ৫৪১টি কেন্দ্রে একযোগে শুরু হওয়া এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় অংশ নিয়েছে ১৩ লাখ ১১ হাজার ৪৫৭ জন শিক্ষার্থী।
বোর্ডের নিয়মানুযায়ী, এইচএসসিতে দুই বিষয়ে (সর্বোচ্চ চার পত্র) ফেল করলে পরের বছর শুধু ওইসব বিষয়ে পরীক্ষা দেওয়া যাবে।
বাংলাদেশ সময়: ১৯৫৮ ঘণ্টা, এপ্রিল ০২, ২০১৮
এমআইএইচ/জিপি
