বুধবার (২ জানুয়ারি) জেলা নির্বাচন কার্যালয় সূত্রে এমন তথ্য জানা গেছে।
জেলা নির্বাচন কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ (আরপিও) অনুযায়ী, নির্বাচনে মোট প্রদত্ত ভোটের আট ভাগের এক ভাগ (১২.৫ শতাংশ) না পেলে জামানত বাজেয়াপ্ত হয়।
৩০ ডিসেম্বরের নির্বাচনে রাঙামাটির একটি মাত্র ২৯৯ নম্বর আসনে মহাজোট, ঐক্যফ্রন্টসহ বিভিন্ন দলের ছয় প্রার্থী অংশ নেন। এদের মধ্যে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীক নিয়ে দীপংকর তালুকদার এক লাখ ৬৯ হাজার ২৮৯ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী অনিবন্ধিত আঞ্চলিক দল (পিসিজেএসএস) সমর্থিত সিংহ প্রতীক নিয়ে ঊষাতন তালুকদার পেয়েছেন এক লাখ আট হাজার ৩৬ ভোট।
এছাড়া ঐক্যফ্রন্ট থেকে ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে বিএনপি নেতা মণি স্বপন্ন দেওয়ান পেয়েছেন ৩১ হাজার ৫৫৮ ভোট, জাতীয় পার্টির (জাপা) নাঙ্গল প্রতীক নিয়ে অ্যাডভোকেট পারভেজ তালুকদার পেয়েছেন ৪৮৩ ভোট, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের প্রার্থী জসীম উদ্দীন হাতপাখা প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন এক হাজার ৫৫৮ ভোট এবং বাংলাদেশ বিপ্লবী ওয়াকার্স পার্টির প্রার্থী জুঁই চাকমা কোদাল প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৪৯০ ভোট।
মোট ভোট পড়েছে তিন লাখ ১৫ হাজার ২৯২ ভোট। এর মধ্যে বাতিল হয়েছে তিন হাজার ৯৯৮ ভোট।
জেলা রিটার্নিং অফিসার ও জেলা প্রশাসক একেএম মামুনুর রশীদ জানান, গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ অনুযায়ী এসব প্রার্থীর জামানত বাজেয়াপ্ত হয়ে গেছে।
বাংলাদেশ সময়: ২২০১ ঘণ্টা, জানুয়ারি ২, ২০১৮
এসআই