সংস্থাটির নির্বাচন ব্যবস্থাপনা শাখার যুগ্ম সচিব ফরহাদ আহাম্মদ খান জানিয়েছেন, এ সংক্রান্ত নির্দেশনা মন্ত্রিপরিষদ, জনপ্রশাসন ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের সচিব এবং মহাপুলিশ পরিদর্শকের কাছে পাঠানো হয়েছে।
এবার পাঁচ ধাপে ৪৯২ উপজেলার ভোটগ্রহণ করছে নির্বাচন কমিশন।
ইসির অতিরিক্ত সচিব মোখালেছুর স্বাক্ষরিত নির্দেশনায় বলা হয়েছে- আসন্ন উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশে, সর্বোপরি আইনানুগভাবে অনুষ্ঠানের জন নির্বাচন কমিশন বদ্ধপরিকর। এ লক্ষ্যে ভোটকেন্দ্রে ও নির্বাচনী এলাকায় ভোটগ্রহণের কয়েকদিন পূর্ব থেকে দুই-তিন দিন পর পর্যন্ত নির্বাহী হাকিম নিয়োগ করা হয়েছে। নির্বাচনের সার্বিক পরিবেশ স্থিতিশীল রাখা, সকল প্রার্থীদের জন্য সমান সুযোগ নিশ্চিত করা এবং নিরাপত্তার স্বার্থে ভোটারদের ভোটকেন্দ্রে গমন ও নিজ নিজ গন্তব্যস্থলে ফিরে আসার জন্য স্থানীয় প্রশাসন বিশেষ ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।
আচরণবিধি যথাযথভাবে প্রতিপালনের লক্ষ্যে তফসিল ঘোষণার পর থেকেই নির্বাহী হাকিমের সমন্বয়ে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালিত হচ্ছে। নির্বাহী হাকিমরা যেন তাদের দায়িত্ব পালনে আরো তৎপর হন, সে বিষয়ে বিশেষ নির্দেশনা দেওয়া প্রয়োজন।
নির্দেশনায় আরো বলা হয়েছে- নির্বাচনে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিকারী বা পরিবেশ বিনষ্টকারী কোনো কর্মকাণ্ড বা কোনো ধরনের অপচেষ্টা নির্বাচন কমিশনের কাছে গ্রহণযোগ্য হবে না। তাই স্থানীয় প্রশাসন দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করবে বলে নির্বাচন কমিশন আশা করে।
এদিকে মহাপুলিশ পরিদর্শককে পাঠানো পৃথক নির্দেশনাতে স্থানীয় পর্যায়ে পুলিশ প্রশাসনকে আরো তৎপর হতে বলেছে নির্বাচন কমিশন।
বাংলাদেশ সময়: ১৯১২ ঘণ্টা, মার্চ ০৬, ২০১৯
ইইউডি/এমজেএফ