এর আগেও তিন এমপিকে একই নির্দেশনা দিয়েছিল ইসি। তারপরও অন্যরা সচেতন না হওয়ায় স্পিকারকেও বিষয়টি মানতে ব্যবস্থা নিতে চিঠি দিয়েছিল সংস্থাটি।
তারপরও অনেকে এলাকায় অবস্থান করছেন। সরকারি সুবিধাভোগী অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি হিসেবে স্থানীয় নির্বাচনে এলাকায় অবস্থান, প্রচারে অংশ নেয়া ও সরকারি সুবিধা নিয়ে প্রচারে অংশ নেয়া আচরণ বিধির লঙ্ঘণ।
নির্বাচন কমিশনের উপ-সচিব আতিয়ার রহমান স্বাক্ষরিত নির্দেশনাটি যে ছয় এমপিকে পাঠানো হয়েছে; তারা হলেন- সুনামগঞ্জ-২ আসনের জয়া সেন গুপ্তা, কুড়িগ্রাম-৩ আসনের এম এ মতিন, হবিগঞ্জ-৩ আসনের মো. আবু জাহির, কুড়িগ্রাম-১ আসনের আছলাম হোসেন সওদাগর, সুনামগঞ্জ-১ আসনের মোয়াজ্জেম হোসেন রতন ও লালমনিরহাট-১ আসনের মোতাহার হোসেন।
নির্বাচনের পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে এর আগে নাটোর-৪ আসনের এমপি আব্দুল কুদ্দুস ও নেত্রকোণা-৫ আসনের এমপি ওয়ারেসাত হোসেন বেলাল ও রাজশাহী-১ আসনের এমপি ওমর ফারুক চৌধুরীকে একই কারণে নির্বাচনী এলাকা ছাড়ার নির্দেশ দেয়া হয়েছিল।
এবার পাঁচ ধাপে ৪৯২ উপজেলায় ভোটগ্রহণের পরিকল্পনা নিয়েছে ইসি। প্রথম ধাপে আগামী ১০ মার্চ, দ্বিতীয় ধাপে ১৮ মার্চ, তৃতীয় ধাপে ২৪ মার্চ, চতুর্থ ধাপে ৩১ মার্চ ও পঞ্চম ধাপে ১৮ জুন ভোটগ্রহণ করবে নির্বাচন কমিশন।
বাংলাদেশ সময়: ০১০২ ঘণ্টা, মার্চ ০৮, ২০১৯
ইইউডি/এমএ