কেশবপুর উপজেলায় ৪৭ হাজার ৯৭০ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী ও আনারস প্রতীকের কাজী রফিকুল ইসলাম। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী নৌকা প্রতীকের এইচএম আমির হোসেন পেয়েছেন ৩৫ হাজার ৮১৯ ভোট।
ঝিকরগাছা উপজেলায় ৭৪ হাজার ৮৮১ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী মনিরুল ইসলাম। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী নৌকা প্রতীকের অ্যাডভোকেট আলী রায়হান পেয়েছেন ২৪ হাজার ৭৯০ ভোট। এ উপজেলায় ভাইস চেয়ারম্যান পদে সেলিম রেজা তালা প্রতীকে এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান লুবনা তাক্ষী পদ্মফুল প্রতীকে বিজয়ী হয়েছেন।
বাঘারপাড়া উপজেলায় আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী আনারস প্রতীকে নাজমুল ইসলাম কাজল ৪০ হাজার ৫৬ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী নৌকা প্রতীকের মো. হাসান আলী ২৭ হাজার ১৫৩ ভোট পেয়েছেন। এ উপজেলায় ভাইস চেয়ারম্যান পদে আব্দুর রউফ বই প্রতীকে এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে বিথিকা বিশ্বাস পদ্মফুল প্রতীকে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
মণিরামপুর উপজেলায় নৌকা প্রতীকের প্রার্থী নাজমা খানম ৭৪ হাজার ৮৭৬ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী আমজাদ হেসেন লাভলু পেয়েছেন ২৩ হাজার ৬৫১ ভোট।
অভয়নগর উপজেলায় নৌকা প্রতীকের প্রার্থী শাহ ফরিদুজ্জামান ৪১ হাজার ৫৫৩ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী রবিন অধিকারী ব্যাচা পেয়েছেন ৩৬ হাজার ৯৫৭ ভোট। এ উপজেলায় ভাইস চেয়ারম্যান পদে আব্দুর রউফ মোল্যা টিয়া পাখি প্রতীকে এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে মিনআরা পারভীন ফুটবল প্রতীকে বিজয়ী হয়েছেন।
চৌগাছা উপজেলায় ৫৬ হাজার ৮৩৮ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন নৌকা প্রতীকের প্রার্থী ড. মোস্তানিসুর রহমান। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী আনারস প্রতীকে এসএম হাবিব পেয়েছেন ৩৫ হাজার ৫২৬ ভোট।
এছাড়া আগেই বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় সদর উপজেলায় শাহীন চাকলাদার এবং শার্শা উপজেলায় সিরাজুল ইসলাম মঞ্জু চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। তবে সদর উপজেলা দুইটি পদের নির্বাচনে ভাইস চেয়ারম্যান পদে আনোয়ার হোসেন বিপুল তালা প্রতীকে এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে নূরজাহান ইসলাম নীরা ফুটবল প্রতীকে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
বাংলাদেশ সময়: ০৫৫৫ ঘণ্টা, এপ্রিল ০১, ২০১৯
ইউজি/এনটি