নির্বাচন কমিশন (ইসি) ঘোষিত তফসিল অনুসারে, মনোনয়নপত্র বাছাই ১১ সেপ্টেম্বর। আর প্রার্থিতা প্রত্যাহার ১৬ সেপ্টেম্বর।
ইসির অতিরিক্ত সচিব মো. মোখলেছুর রহমান জানিয়েছেন, আগামী ১২ থেকে ১৪ সেপ্টেম্বর সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ে আপিল গ্রহণ করা হবে। আপলি নিষ্পত্তি করা হবে ১৫ সেপ্টেম্বর।
নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে রংপুর আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা এবং সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে রংপুরের সিনিয়র জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা, সদর উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তাকে নিয়োগ করা হয়েছে।
সাবেক সামরিক শাসক এইচএম এরশাদ গত ১৪ জুলাই চিকিৎসাধীন অবস্থায় রাজধানীর সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে মারা যান। তার পরিপ্রেক্ষিতে সংসদ সচিবালয়ের সচিব (রুটিন দায়িত্ব) আ. ই. ম গোলাম কিবরিয়া ১৬ জুলাই (মঙ্গলবার) আসনটি শূন্য হওয়ার গেজেট প্রকাশ করেন। সে অনুযায়ী, গত ১ সেপ্টেম্বর আসনটিতে উপ-নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করে ইসি।
রংপুর-৩ আসনটি সদর উপজেলা এবং ১ থেকে ৮ নম্বর ছাড়া রংপুর সিটি করপোরেশনের ৯ থেকে ৩৩ নম্বর ওয়ার্ড নিয়ে গঠিত। এ আসনের মোট ভোটার ৪ লাখ ৪২ হাজার ৭২ জন। এদের মধ্যে পুরুষ ভোটার ২ লাখ ২১ হাজার ৩১০ জন ও নারী ভোটার ২ লাখ ২০ হাজার ৭৬২ জন।
ইভিএম
একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও এ আসনটিতে ইভিএমে ভোট নিয়েছিল ইসি। রংপুর-৩ আসনে ১ লাখ ৪২ হাজার ৯২৬ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছিলেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি প্রার্থী রিটা রহমান পেয়েছিলেন ৫৩ হাজার ৮৯ ভোট। ভোট পড়েছিল ৫২ দশমিক ৩১ শতাংশ।
বাংলাদেশ সময়: ১৮৫৪ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ০৮, ২০১৯
ইইউডি/জেডএস