ঢাকা, সোমবার, ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ২৩ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

নির্বাচন ও ইসি

শরীয়তপুরে আ.লীগ প্রার্থী পারভেজ জয়ী

ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট  | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ০৬২১ ঘণ্টা, জানুয়ারি ১৭, ২০২১
শরীয়তপুরে আ.লীগ প্রার্থী পারভেজ জয়ী পারভেজ রহমান জন

শরীয়তপুর: শরীয়তপুর পৌরসভা নির্বাচনে মেয়র পদে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী অ্যাডভোকেট পারভেজ রহমান জন নৌকা প্রতীকে ২৩ হাজর ২শ’ ১৪ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম  প্রতিদ্বন্দ্বী ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের হাত পাখার প্রার্থী তানভীর আহমেদ বেলাল পেয়েছেন ১ হাজার ৩শ’ ৭৬ ভোট।

 

শনিবার (১৬ জানুয়ারি) সকাল ৮টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত একটানা ভোটগ্রহণ শেষে রাত ৯টায় ফল ঘোষণা করেন নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা ও জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. জাহিদ হোসেন।  

এছাড়া কাউন্সিলর পদে ১ নম্বর ওয়ার্ডে জাহাঙ্গীর বেপারী (উটপাখি), ২ নম্বর ওয়ার্ডে বিল্লাল হোসেন খান (উটপাখি), ৩ নম্বর ওয়ার্ডে বাচ্চু বেপারী (টেবিল ল্যাম্প), ৪ নম্বর ওয়ার্ডে মো. মোয়াজ্জেম হোসেন ঢালী (উটপাখি), ৫ নম্বর ওয়ার্ডে মো. আবুল কাশেম মোল্যা (পানির বোতল), ৬ নম্বর ওয়ার্ডে হোসেন মোহাম্মদ আলমগীর (পানির বোতল), ৭ নম্বর ওয়ার্ডে আমির হোসেন শিকদার (পানির বোতল), ৮ নম্বর ওয়ার্ডে মো. ফরিদ হোসেন শেখ (টেবিল ল্যাম্প) ও ৯ নম্বর ওয়ার্ডে পলাশ কেএম পলাশ (ব্রীজ) এবং সংরক্ষিত ১,২,৩ নম্বর ওয়ার্ডে ফেরদৌসী আক্তার (চশমা),  ৪, ৫, ৬ নম্বর ওয়ার্ডে সৈয়দা মাহমুদা খানম (জবাফুল) ও ৭, ৮, ৯ নম্বর ওয়ার্ডে ইমু আক্তার (জবাফুল) নির্বাচিত হয়েছেন।  


মেয়র পদে মোট ৪ জন প্রার্থী নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বীতা করেন। তারা হলেন- আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের অ্যাডভোকেট পারভেজ রহমান জন, বিএনপি মনোনীত ধানের শীষের অ্যাড. লুৎফর রহমান ঢালী, জাতীয় পার্টি লাঙ্গলের সাহিদ সরদার ও ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের হাতপাখার তানভীর আহমেদ বেলাল।  

এছাড়া সংরক্ষিত ওয়ার্ড কাউন্সিলর পদে ১৩ জন ও সাধারণ কাউন্সিলর পদে ৪৫ জন প্রার্থী নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বীতা করেন।  

শনিবার সকাল ৮ টা থেকে বিকাল ৪ টা পর্যন্ত ইলেক্ট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) এ শান্তিপূর্ণ ভোটগ্রহণ সম্পন্ন হয়। ৯টি ওয়ার্ডের ১৮টি কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ নির্বিঘ্ন ও ভোটের পরিবেশ সুষ্ঠু রাখতে ব্যাপক নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়েছে প্রশাসন। নিরাপত্তা বলয়ের পাশাপাশি নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের ঘটনা কঠোরভাবে দমন করতে মাঠে ছিলেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটরা। যেকোনো ধরনের সন্ত্রাস ও বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির অপচেষ্টা ঠেকাতে দায়িত্ব পালন করছে বিজিবি, র‌্যাব, পুলিশ ও আনসারসহ আইনশঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা।

বাংলাদেশ সময়: ০৬২০ ঘণ্টা, জানুয়ারি ১৭, ২০২১
এমএমআই/এমআরএ

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।