ঢাকা, শুক্রবার, ১৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৯ নভেম্বর ২০২৪, ২৭ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

বিনোদন

সুশান্তের মৃত্যু তদন্তে রহস্য ঘনীভূতই হচ্ছে

বিনোদন ডেস্ক | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১৪৩৩ ঘণ্টা, আগস্ট ২৩, ২০২০
সুশান্তের মৃত্যু তদন্তে রহস্য ঘনীভূতই হচ্ছে সুশান্ত সিং রাজপুত

সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে সুশান্ত সিং রাজপুতের মৃত্যুর তদন্তে কাজ করছে সিবিআই। দিন যতই যাচ্ছে, অভিনেতার মৃত্যুর রহস্য ততই ঘনীভূত হচ্ছে।

মামলা হয়ে উঠছে জটিল। তদন্তে বেরিয়ে আসা নতুন নতুন তথ্যে বিস্মিত সবাই।  

সত্যিই কি সুশান্ত আত্মহত্যা করেছেন নাকি নেপথ্যে রয়েছে অন্য কোনো ষড়যন্ত্র- এমন জিজ্ঞাসা অনেকের। তাছাড়া সুশান্তের প্রতিবেশী যে অভিযোগ করেছেন, তা আরও বিস্ফোরক।  

ভারতের একাধিক সংবাদমাধ্যমের খবর, সুশান্তের বাড়ির আলো ১৩ তারিখ রাতেই বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল। যে সময় বাড়ির আলো বন্ধ হয়েছিল, সাধারণত সেই সময় আলো বন্ধ হয় না।  

প্রতিবেশীর দাবি, ১৩ তারিখ রাত সাড়ে ১০টা থেকে ১০টা ৪৫ মিনিটের মধ্যে সুশান্তের ফ্ল্যাটের সমস্ত আলো বন্ধ করে দেওয়া হয়। শুধুমাত্র রান্নাঘরের আলো জ্বলছিল। এর আগে কোনোদিনও তার বাড়ির আলো এত তাড়াতাড়ি বন্ধ করে দিতে দেখা যায় নি। সুশান্তকে ভোর ৪টা পর্যন্ত জেগে থাকতেই দেখা যেত। তাই অভিনেতার ঘরের আলোও জ্বলতো। আলো রাতে বন্ধ হয় না বললেই চলে। তবে, ওইদিন সমস্ত আলো বন্ধ ছিল। আর ১৩ তারিখ বাড়িতে কোনও পার্টিও হয়নি।

প্রতিবেশীর এমন দাবিতে সুশান্ত মৃত্যু রহস্য নতুন মোড় নিলো। পাশাপাশি, প্রতিবেশীর এই দাবিতে সিদ্ধার্থ পিঠানির ভূমিকা নিয়ে নতুন করে প্রশ্ন উঠছে। সিদ্ধার্থ পিঠানি ও দীপেশ ভারতীয় সংবাদমাধ্যমকে বলেছিলেন, বাড়ির ওয়াচম্যানকে তিনি চাবিওয়ালাকে ফোন করতে বলেছিলেন। অথচ, ওয়াচম্যান জানান, তার কাছে কেউ এসে কিছুই বলেন নি।  

শুক্রবার (২১ আগস্ট) চাবিওয়ালা জানান, তাকে সিদ্ধার্থ পিঠানিই ফোন করেছিলেন। এখানেই শেষ নয়, লক ভাঙার সঙ্গে সঙ্গেই তাকে চলে যেতে বলা হয়। ঘরের দিকে তাকাতেও দেওয়া হয়নি।

বাংলাদেশ সময়: ১৪৩৩ ঘণ্টা, আগস্ট ২৩, ২০২০
ওএফবি

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।