বর্তমানে উদ্যানটি হকার, মাদকসেবী ও ভাসমান মানুষের অভয়ারণ্যে পরিণত হয়েছে। রক্ষণাবেক্ষণের অভাবেই উদ্যানটির অবস্থা এমন বেহাল বলে অভিযোগ সংশ্লিষ্টদের।
সচিবালয়ের পাশ দিয়ে ওসমানী উদ্যানের প্রবেশপথ দখলে নিয়েছে বিভিন্ন ভাসমান দোকান ও আবর্জনার স্তূপ।
রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে প্রায় অকেজো অবস্থায় পড়ে আছে রাইডসগুলো।
উদ্যানের ভেতরের পুকুরটির অবস্থা আরও খারাপ। পুকুরের পানিতে মানুষ গোসল করছে। ফেলছে ময়লা-আবর্জনা।
উদ্যানের বাতাসে ভাসে তামাকের গন্ধ। আগতদের বসার জন্য তৈরি বিভিন্ন স্থাপনায় মাদকসেবীরা মনের সুখে মাদক সেবনে মগ্ন।
উদ্যানের ভেতরে আবাস গড়েছে ভাসমান লোকজন। এর ফলে উদ্যানের প্রাকৃতিক পরিবেশ হচ্ছে মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত।
নগর ভবনের সামনে দিয়ে উদ্যানের প্রবেশপথটি চলে গেছে হকারদের দখলে।
উদ্যানের ভেতরের রাস্তাগুলোও ছিন্নমূল মানুষদের দখলে।
উদ্যানে বসার আসনগুলোও ভাসমান মানুষজনদের দখলে।
উদ্যানে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিবিজড়িত ফলকগুলোতে চলছে ভাসমান খাবার বিক্রির ব্যবসা। কেউ কেউ আবার স্থাপনার পেছনেই বসে সারছেন প্রাকৃতিক কাজ। কোনো কোনো ক্ষেত্রে এসব ফলক আবার কাপড় শুকানোরও জায়গা।
বাংলাদেশ সময়: ২২২০ ঘণ্টা, মে ০৭, ২০১৭
এসআরএস/এইচএ/