একটি শরীর ও দু’টি মাথার এই পুরুষ শুশুকটির বৈজ্ঞানিক নাম Phocoena phocoena।
রটারড্যামের এরারসমাস এমসি ইউনিভার্সিটি মেডিকেল সেন্টারের গবেষক এরউইন কমপানজে শুশুকটি সম্পর্কে বলেন, স্থলজ ও জলজ দুই ধরনের স্তন্যপায়ীদের তুলনায় এটি বেশ আলাদা।
তিনি বলেন, আমরা যতোদূর জানি জলফিন ও তিমির জমজ বাচ্চা জন্মানোর খুব অল্প সময়ের মধ্যে মারা যায় কারণ, তাদের লেজ পর্যাপ্ত শক্ত হয় না। নতুন জন্ম নেওয়া বাচ্চার সাঁতারের জন্য শক্ত লেজ খুব জরুরি।
‘এমনিতে সেটাসিয়ানদের (তিমি প্রজাতি) মধ্যে জমজ জন্মানোর সম্ভাবনা খুবই দুর্লভ। একটির চেয়ে বেশি বাচ্চা পেটে ধরার জন্য নারী সেটাসিয়ানদের পর্যাপ্ত জায়গা নেই। ’
সেই জায়গায় একটি শুশুকের দু’টি মাথাও দুর্লভ ব্যাপার। বলতে হবে, এটি প্রকৃতির বিস্ময়। আমরা এই নতুন অতিথির উপর গবেষণা করছি, যোগ করেন তিনি।
বাংলাদেশ সময়: ০১০২ ঘণ্টা, জুন ২৭, ২০১৭
এসএনএস