ঢাকা, শনিবার, ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ২১ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

ফিচার

কাল্পনিক নয়, তারা পৃথিবীর প্রাণী!

| বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১৯০২ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ২৯, ২০১৭
কাল্পনিক নয়, তারা পৃথিবীর প্রাণী! কাল্পনিক নয়, তারা পৃথিবীর প্রাণী!

ঢাকা: প্রকৃতি ভরপুর রহস্যময় সৌন্দর্যে। যখনই মনে হবে প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের সবই দেখা হয়ে গেছে, তখনই দারুণ কোনো নতুন, অদ্ভুত, ভিন্নধর্মী সৃষ্টি সামনে চলে আসে। এক নিমিষেই অসীমের প্রতি বিশ্বাস-বন্ধন আরও দৃঢ় হয়ে ওঠে।

এবার দেখে নেওয়া যাক পৃথিবীর অদ্ভুত কিছু প্রাণী, যাদের দেখলে মনে হবে দুনিয়ায় আরও অনেক কিছুই দেখা বাকি।
মঙ্গোলিস্তা শুকর
মঙ্গোলিস্তা শুকর
এরা একধরনের গৃহপালিত শুকর প্রজাতি।

উনিশ শতকের মাঝামাঝি সময়ে দুটি ভিন্ন প্রজাতির শুকরের মধ্যে ক্রসব্রিডিং করে এদের উদ্ভাবন করা হয়। ভেড়ার মতো দেখতে এ শুকরের চামড়া নরম পশমে আবৃত থাকে। এদের ওজন হয় ৫শ কেজি পর্যন্ত।
বোঁচা নাকের বানর
বোঁচা নাকের বানর
এদের নামই বোঁচা নাকের বানর। বৈজ্ঞানিক নাম Rhinopithecus। সোনালি রঙের বানরগুলোর বসবাস চীনের দক্ষিণাঞ্চলে। আগে ভিয়েতনাম এবং মায়ানমারেও দেখা মিলতো বিপন্নপ্রায় এ বানর প্রজাতিটির।
পেটাগোনিয়ান মারা
পেটাগোনিয়ান মারা
খরগোসের মতো মুখ ও কান, তবে এর পা-গুলো হরিণের মতো দেখতে। অদ্ভুত দর্শন এ প্রাণীটির বসবাস আর্জেন্টিনা। তৃণভোজী এ প্রাণীর ওজন ৮ থেকে ১৬ কেজি পর্যন্ত হয়ে থাকে।
মারখোর
মারখোর
বিশালাকৃতির এই বন্য ছাগলের বসবাস আফগানিস্তান, পাকিস্তান, কাশ্মীর, তাজিকিস্তান ও উজবেকিস্তানের কিছু কিছু অঞ্চলে। মারখোর ২০১৫ সাল পর্যন্ত ইন্টারন্যাশনাল ইউনিয়ন ফর কনজারভেশন অব ন্যাচারের বিপন্ন প্রায় প্রাণীর তালিকায় ছিল। লম্বা পেঁচানো শিং প্রাণীটির অনন্য বৈশিষ্ট্য। মারখোর পাকিস্তানের জাতীয় পশু।
নীল পায়ের হাঁস
নীল পায়ের হাঁস
এরা এক প্রকার সামুদ্রিক পাখি। পূর্ব প্রশান্ত মহাসাগরের ক্রান্তীয় অঞ্চলে এদের দেখতে পাওয়া যায়। বংশবিস্তারের জন্য সঙ্গী খুঁজে পেতে এদের নীল পা বিশেষ ভূমিকা পালন করে। যার পায়ের রং যতো বেশি নীল, সে ততো ভালো সঙ্গী খুঁজে পায়।

বাংলাদেশ সময়: ০০৫৪ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ৩০, ২০১৭
এনএইচটি/এএ

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।