ঢাকা, বুধবার, ১২ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ নভেম্বর ২০২৪, ২৫ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

ফুটবল

বিস্ময়ের নাম রেনাতো সানচেজ

স্পোর্টস ডেস্ক | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১৬৫২ ঘণ্টা, জুলাই ১১, ২০১৬
বিস্ময়ের নাম রেনাতো সানচেজ ছবি: সংগৃহীত

ঢাকা: ‘ইউরো ২০১৬’ এর সেরা তরুণ খেলোয়াড়ের মুকুট পড়লেন পর্তুগিজ বিস্ময় বালক রেনাতো সানচেজ। স্বদেশী রাফায়েল গুয়েরো ও ফরাসী উইঙ্গার কিংসলে কোমেনকে পেছনে ফেলে তিনি মর্যাদাপূর্ণ এই অ্যাওয়ার্ড জিতে নেন।

পর্তুগালের ঐতিহাসিক শিরোপা জয়ে সানচেজের অবদান চোখে পড়ার মতোই। স্বাগতিক ফ্রান্সকে ১-০ গোলে হারিয়ে নিজেদের ফুটবল ইতিহাসে বড় কোনো টুর্নামেন্টে প্রথমবারের মতো চ্যাম্পিয়ন হওয়ার গৌরব অর্জন করে পর্তুগিজরা।

দলের হয়ে পুরো আসরে একটি গোল করলেও মাঠের পারফরম্যান্সে সবার নজর কাড়েন সানচেজ। ক্লাব ফুটবলে এই মৌসুমেই বায়ার্ন মিউনিখে নাম লিখিয়েছেন ১৮ বছর বয়সী এ উদীয়মান মিডফিল্ডার।

২০০৫-০৬ মৌসুমে আগুইয়াস দ্য মাসগিয়েরা ক্লাবে নিয়মিত অনুশীলনের মধ্য দিয়ে ফুটবল পথচলা শুরু হয় তার। এরপর ২০০৬ সাল থেকে ২০১৫ পর্যন্ত খেলেন নিজ দেশের ক্লাব স্পোর্টিং লিসবনে।

জাতীয় দলের হয়ে সানচেজ ক্যারিয়ার শুরু করেছেন ২০১২ সালে অনূর্ধ্ব-১৫ ফুটবল দিয়ে। ওই বছর বয়সভিত্তিক দলের জার্সি গায়ে দুটি ম্যাচ খেলেছেন সানচেজ।

এরপর ২০১৩ সালে অ-১৬ তে খেলেছেন ৭টি ম্যাচ, একই বছর অ-১৭’র হয়ে ১৯টি এরপর ২০১৪ সালে অ-১৯’র হয়ে খেলেছেন ১২টি ম্যাচ।

২০১৬ সালের প্রথম থেকেই খেলতে শুরু করেছেন পর্তুগালের মূল দলে। এখন পর্যন্ত ১১টি ম্যাচে গোলের দেখা পেয়েছেন ১টি। সেই রেনাতো সানচেজই এবারের ইউরোতে জিতলেন ইউরো সেরা তরুণ খেলোয়াড়ের খেতাব।

ইউরোর এবারের আসরে পর্তুগাল খেলেছে মোট ৭টি ম্যাচ যেখানে ছ’টিতেই মাঠে ছিলেন এই তরুণ। কোয়ার্টার ফাইনালে পোল্যান্ডের বিপক্ষে দলের সবচেয়ে বড় প্রয়োজনের সময় নিজের প্রথম আন্তর্জাতিক গোল উল্লাসে মাতেন সানচেজ।

বাংলাদেশ সময়: ১৬৫১ ঘণ্টা, ১১ জুলাই ২০১৬
এইচএল/এমআরএম

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।