চলুন একনজরে সংখ্যায় সংখ্যায় রিয়ালের হয়ে রোনালদোর ক্যারিয়ার দেখে নেওয়া যাক,
৪৫১-রিয়াল মাদ্রিদের হয়ে ৪৩৮ ম্যাচে ক্লাব রেকর্ড ৪৫১ গোল।
১৭- চ্যাম্পিয়নস লিগের ২০১৩-১৪ মৌসুমে ১৭ গোল।
১০৫- ক্লাবের হয়ে চ্যাম্পিয়নস লিগে রোনালদোর মোট গোলসংখ্যা। এর মধ্যে ২০১৫-১৬ মৌসুমে ১৬ গোল আর গত আসরে ১৫ গোল করেছেন তিনি।
৪- সর্বমোট চ্যাম্পিয়নস লিগ শিরোপা, এর মধ্যে গত তিন মৌসুমে টানা তিন শিরোপা।
৩১১- লা লিগায় মোট গোল।
২- লা লিগা শিরোপা, ২০১১-১২ ও ২০১৬-১৭ মৌসুমে।
১৬- ক্লাবের হয়ে মোট বড় শিরোপা, এর মধ্যে ২টি ঘরোয়া কাপ, ২টি ঘরোয়া ও ৩টি ইউরোপিয়ান সুপার কাপ ও ৩টি ক্লাব বিশ্বকাপ।
৪- রিয়ালে খেলার সময় জেতা ব্যালন ডি’অর সংখ্যা, মোট ৫টি ব্যালন ডি’অরের মধ্যে ২০০৮ সালে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের হয়ে জিতেছিলেন প্রথমটি।
৪৪- রিয়ালের হয়ে মোট হ্যাটট্রিক সংখ্যা, এর মধ্যে ক্লাব রেকর্ড ৩৪টি লা লিগায়। ২টি গত মৌসুমে।
৮- এক ম্যাচে ৪ বা তার বেশি গোল। এর মধ্যে ২০১৪-১৫ মৌসুমে গ্রানাডা ও এসপানিওলের বিপক্ষে ৫ গোল করেছিলেন।
৮- গ্রেনাডার বিপক্ষে ৯-১ গোলে জেতা ম্যাচে নিজের হ্যাটট্রিক পেতে ঠিক ৮ মিনিট লেগেছিল তার, যা ক্লাব রেকর্ডের সমান।
৬১- এক মৌসুমে সর্বোচ্চ গোল। ২০১৪-১৫ মৌসুমে সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে এই পরিমাণ গোল করেন রোনালদো। এর মধ্যে লিগে ৪৮টি। এর আগে এক মৌসুমে ৬০ গোলও করেছিলেন তিনি।
৮০ মিলিয়ন পাউন্ড (৯০ মিলিয়ন ইউরো)- এই মূল্যে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড থেকে রিয়ালে পাড়ি জমান তিনি, যা ওই সময়ের রেকর্ড ট্রান্সফার ফি ছিল।
৯২.৭ মিলিয়ন পাউন্ড (১০৫ মিলিয়ন ইউরো)- এই মূল্যে রিয়াল ছেঁড়ে জুভান্টাসে পাড়ি দিয়েছেন তিনি।
৬৫৮- রোনালদোর ক্যারিয়ারে মোট গোল, ইউনাইটেড (১১৮), স্পোর্তিক লিসবন (৫), পর্তুগাল (৮৫)।
বাংলাদেশ সময়: ০১৪০ ঘণ্টা, জুলাই ১১, ২০১৮
এমইএচএম