সর্বশেষ ম্যাচে সিরি আ’র বর্তমান চ্যাম্পিয়নদের হয়ে গোলের দেখা না পেলেও মারিও মান্দজুকিচের জয়সূচক গোলটিতে তার সরাসরি ভূমিকা ছিল। তার ক্রস থেকেই গোলের দেখা পান মান্দজুকিচ।
ক্যারিয়ারের ষষ্ঠ ইউরোপ সেরার মুকুট পড়ার পথেই আরও একধাপ এগিয়ে গেছেন রোনালদো। এর আগে তার সাবেক ক্লাব ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের হয়ে একটি ও রিয়াল মাদ্রিদের হয়ে চারটি ইউরোপ সেরার শিরোপা জেতার স্বাদ পেয়েছেন এই পর্তুগিজ।
চ্যাম্পিয়নস লিগে রোনালদোর অর্জন দেখলে এটা মোটেই বিস্ময়ের মনে হয়না যে, এই টুর্নামেন্টে একমাত্র খেলোয়াড় হিসেবে ১০০তম জয়ের রেকর্ড তার দখলে। ২০০৩ সালের অক্টোবরে নিজের প্রথম চ্যাম্পিয়নস লিগ আসরের প্রথম ম্যাচে স্টুটগার্টের বিপক্ষে প্রথম পরাজয়ের স্বাদ পেয়েছিলেন রোনালদো।
এরপর রেঞ্জার্সের বিপক্ষে প্রথম জয়ের পর আর পিছু ফিরে তাকাতে হয়নি তাকে। ইউরোপের এই শীর্ষ প্রতিযোগিতায় এরইমধ্যে ১২১ গোল নিয়ে সর্বোচ্চ গোলের রেকর্ড নিজের পাশে যুক্ত করেছেন পর্তুগিজ ফুটবল যুবরাজ।
এছাড়া চ্যাম্পিয়নস লিগে সর্বোচ্চ ম্যাচ খেলার দিক থেকেও সবার চেয়ে এগিয়ে রোনালদো (১৫৭টি ম্যাচ)। টানা ছয় আসরে শীর্ষ গোলদাতাও হয়েছেন। এক আসরে সর্বোচ্চ (১৭) গোলের রেকর্ডের প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থানটিও তার দখলে।
বাংলাদেশ সময়: ১৫০৬ ঘণ্টা, নভেম্বর ২৮, ২০১৮
এমএইচএম/এমএমএস