সোমবার (২২ এপ্রিল) সরেজমিনে দেখে যায়, হাসপাতালটির শিশু বিভাগের আসন সংখ্যা মাত্র ১০টি। গরমের শুরু থেকে প্রতিদিন ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়ে দুই/তিন শতাধিক শিশু হাসাপাতালে চিকিৎসা নিতে আসছে।
পারনান্দুয়ালী থেকে চিকিৎসা নিতে আসা রোগী আকলিমা খাতুন (৩৫) বাংলানিউজকে বলেন, হাসপাতালে শিশু বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক কম থাকায় শিশুদের চিকিৎসা করাতে সমস্যা হচ্ছে।
মাগুরা আবালপুর এলাকা থেকে চিকিৎসা নিতে আসা স্কুল শিক্ষিকা রুবায়া খাতুন বলেন, শিশু ওয়ার্ডে আসন সংখ্যা ১০টি। সেখানে ভতি আছে ২শ’ থেকে ৩শ’ রোগী। আসন সংখ্যা কম থাকায় রোগীদের মেঝেতে চিকিৎসা নিতে হচ্ছে।
মাগুরা সদর হাসপাতালের সিনিয়র নার্স কামনা বিশ্বাস বাংলানিউজকে বলেন, একজন রোগীর সঙ্গে স্বজন আসেন তিন থেকে চারজন। এতে চিকিৎসা সেবা দিতে অনেক সমস্যার মধ্যে পড়তে হচ্ছে আমাদের।
হাসপাতালটির শিশু বিভাগের চিকিৎসক জয়ন্ত কুণ্ড বাংলানিউজকে বলেন, এখানে চিকিৎসা খুবই ভালো। তবে শিশু বিভাগে আসন সংখ্যা কম হওয়ায় চিকিৎসা সেবা দিতে সমস্যা হচ্ছে।
হাসপাতালটির তত্ত্বাবধায়ক স্বপন কুমার কুণ্ডু বাংলানিউজকে বলেন, আমাদের হাসপাতালের শিশু রোগীদের জন্য আসন সংখ্যা ১০টি। এর ফলে শিশুদের চিকিৎসা সেবা দিতে সমস্যা হচ্ছে। তবে অচিরেই শিশুদের জন্য নতুন আরও বেড বাড়ানো হবে।
বাংলাদেশ সময়: ২১২৫ ঘণ্টা, এপ্রিল ২২, ২০১৯
এসআরএস