সরেজমিনে দেখা যায়, বেলা গড়িয়ে দুপুর হতে চললেও দেখা মেলে না চিকিৎসকের। একই অবস্থা জরুরি বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদেরও।
চুনারুঘাটের চা শ্রমিক মুকুল মুণ্ড, রত্না ঝড়া ও ফাহিম মুণ্ডসহ স্থানীয় কয়েকজন বাংলানিউজকে জানায়, চিকিৎসকেরা নিজেদের ইচ্ছেমতো অফিস করেন। হাসপাতালে এসে চিকিৎসক না পেয়ে অন্যত্র চিকিৎসা করাতে হয়। এ ব্যাপারে হস্তক্ষেপ গ্রহণ করতে সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি কামনা করেন তারা।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, গেটে বড় করে ৫০ শয্যার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স লেখা থাকলেও এতে রয়েছে ৩০ শয্যার সুবিধা। কাগজেপত্রে ৫০ শয্যার অনুমোদন থাকলেও বাস্তবে হয়নি এর কোনো বাস্তবায়ন হয়নি। নেই পর্যাপ্ত চিকিৎসকও।
এসব অভিযোগের কথা অস্বীকার করে চুনারুঘাট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিকেল অফিসার (আরএমও) মহিউদ্দিন চৌধুরী বাংলানিউজকে বলেন, সরকারি বিভিন্ন কর্মসূচি থাকলে চিকিৎসকেরা বাইরে থাকেন। বাকি সময়গুলোতে পাঁচজন চিকিৎসক শিফট অনুযায়ী দায়িত্ব পালন করেন। এছাড়াও ৫০ শয্যার সুবিধা নিশ্চিত করলে চলমান সমস্যাগুলো থাকবে না।
বাংলাদেশ সময়: ২০০৯ ঘণ্টা, এপ্রিল ২৪, ২০১৯
এনটি