মঙ্গলবার (২৮ মে) রাজধানীর মহাখালীর ওষুধ প্রশাসন অধিদফতরে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় একথা বলেন কেমিস্ট অ্যান্ড ড্রাগিস্ট সমিতির সভাপতি সাদেকুর রহমান।
তিনি বলেন, অনিবন্ধিত ওষুধ, ভুয়া ওষুধ ডাক্তাররাই রোগীর ব্যবস্থাপত্রে লেখেন।
এছাড়া বিক্রেতাদের জন্য ওষুধের কমিশন বাড়ানোর আহ্বান জানানো সাদেকুর বলেন, কিছু ওষুধ কোম্পানীনি আছে যারা মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ ফেরত নেয় না। অথচ দোকানে মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ রাখার কোনো নিয়ম নেই। এ কারণে মিটফোর্ডে ওরিয়ন ফার্মাকে বয়কট করা হয়েছে।
তিনি ওষুধের বাজার নকল ভোজালমুক্ত করতে ওষুধ প্রশাসন অধিদফতরের মহাপরিচালককে এসব সমস্যা সমাধানের আহ্বান জানান।
অধিদফতরের মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মাহবুবুর রহমানের সভাপতিত্বে এসময় আরও বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ ফার্মেসি কাউন্সিলের সহ-সভাপতি মোসাদ্দেক হোসেন, ওষুধ শিল্প সমিতির মহাসচিব মো. শফিউজ্জামান, অধিদপ্তরের পরিচালক মো. রুহুল আমিন, নায়ার সুলতানা প্রমুখ।
সভাপতির বক্তব্যে মেজর জেনারেল মাহবুবুর রহমান বলেন, ওষুধ বিক্রি করতে হলে অবশ্যই লাইসেন্স নিতে হবে। অন্যথায় ওষুধ বিক্রি করা যাবে না। কোনো ওষুধের গায়ে যদি এমআরপি ও এক্সপেয়ারি ডেট না থাকে তাহলে বুঝতে ওষুধটি ভুয়া। ওই ওষুধ ক্রয় বিক্রি না করতে সবাইকে আহ্বান জানান তিনি।
বাংলাদেশ সময়: ২০৫৪ ঘণ্টা, মে ২৮, ২০১৯
এমএএম/এএ