অতিরিক্ত লবণ স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। যা আমাদের শরীরের স্বাভাবিক কার্যক্রমে ব্যাঘাত ঘটায়।
এছাড়া প্রক্রিয়াজাত খাবারে স্বাভাবিকের চেয়ে চিনির পরিমাণ বেশি থাকে। তাই প্রক্রিয়াজাত মিষ্টি জাতীয় খাবার থেকে বিরত থাকুন। ভাজাপোড়া ও বার্গারে ক্যালোরির পরিমাণ বেশি থাকে। এসব খাবার বেশি খেলে ওজন বেড়ে যায়। ওজন কমাতে এসব খাবার এড়িয়ে চলতে পারেন। পাশাপাশি মিষ্টি বিস্কুট, কেক ও ডোনাটে ক্ষতিকর চর্বির পরিমাণ বেশি। যা এড়িয়ে চলা স্বাস্থ্যের জন্য ভালো।
অতিরিক্ত তেল স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। পরিশোধিত তেলে চর্বি এবং ক্যালোরির পরিমাণ বেশি থাকে। যা ক্ষতিকর কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়ায়। এ জন্য রান্নায় সূর্যমুখী ও বাদামের তেল ব্যবহার করতে পারেন। যা ওজন কমাতে সহয়তা করে।
প্রতিদিন খাবারের তালিকায় ফাইবার ও প্রাটিন রাখতে পারেন। ফাইবার ও প্রোটিন হজমশক্তি বাড়ায়। ফাইবার ও প্রোটিনযুক্ত খাবার স্বাভাবিকভাবে চর্বি জাতীয় খাবারে তৃপ্তি কমায়। যা ওজন কমাতে সহয়তা করে। ফাইবার জাতীয় খাবারগুলোর মধ্যে রয়েছে- সবুজ শাকসবজি, মৌসুমি ফল। প্রোটিনযুক্ত খবারগুলোর মধ্যে হলো- ডিম, ডাল, মুরগির মাংস, মাছ ও অ্যালমন্ড।
বাংলাদেশ সময়: ১০৩৭ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ০৪, ২০১৯
আরআইএস/