বেতাগী স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সূত্রে জানা যায়, ৫০ শয্যার হাসপাতালে ‘অ্যান্টি স্নেক ভেনম’ ভ্যাকসিনের কোনো ব্যবস্থা নেই। এ কারণে সাপে দংশন করা রোগীদের পাঠানো হয় ৫০ কিলোমিটার দূরে বিভাগীয় শহর বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিক্যাল (শেবাচিম) কলেজ হাসপাতালে।
সম্প্রতি বেতাগী উপজেলার বাসিন্দা লাকী আক্তার ছাড়াও অনেকেই সাপে দংশনের ফলে চিকিৎসা সেবা না পেয়ে মারা গেছেন।
বেতাগী উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. তেন মং বাংলানিউজকে জানান, সরকারি নীতিমালা অনুযায়ী উপজেলা পর্যায়ে ‘অ্যান্টি স্নেক ভেনম’ ভ্যাকসিন সরবরাহ করা হয় না। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে অবহিত করেছি, যাতে আগামী অর্থবছরে ভ্যাকসিন সরবরাহ করা হয়।
বাংলাদেশ সময়: ১১১৫ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ০৯, ২০১৯
এএটি