বৃহস্পতিবার (১০ অক্টোবর) সকালে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের কন্ট্রোল রুমের সহকারী পরিচালক ডা. আয়েশা আক্তার বাংলানিউজকে বিষয়টি জানান।
এছাড়া চলতি বছরের জানুয়ারিতে ৩৮, ফেব্রুয়ারিতে ১৮, মার্চে ১৭, এপ্রিলে ৫৮, মে মাসে ১৯৩, জুনে ১ হাজার ৮৮৪, জুলাইয়ে ১৬ হাজার ২৫৩, আগস্টে ৫২ হাজার ৬৩৬ জন এবং সেপ্টেম্বর মাসের ৩০ দিনে ১৬ হাজার ৮৫৬ জন ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছেন।
বিশেষজ্ঞদের মতে, বৃষ্টি বেড়ে যাওয়ার কারণে ডেঙ্গুর হার বেড়েছে। কেননা বৃষ্টির পানিতেই মশার লার্ভা প্রজননে সক্ষম হতে পারে। এক্ষেত্রে মশার লার্ভা নিধন কার্যক্রমে কিছুটা ঘাটতি রয়েছে। অন্যথায় বৃষ্টি বাড়লে মশা বাড়ার কথা না।
হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের তথ্য অনুযায়ী, গত জানুয়ারি থেকে এ পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নিয়েছেন ৮৭ হাজার ৯৫৩ জন। হাসপাতাল থেকে সুস্থ হয়ে ছাড়পত্র নিয়েছেন ৮৬ হাজার ২৪১ জন। আক্রান্তদের ৯৮ ভাগ রোগীই ছাড়পত্র পেয়েছেন।
বাংলাদেশ সময়: ১০০৫ ঘণ্টা, অক্টোবর ১০, ২০১৯
এমএএম/এইচএডি