রোববার (২৯ মার্চ) সকালে হাসপাতালের চিকিৎসকদের হাতে এ পিপিই তুলে দেয় কর্তৃপক্ষ। পিপিই পেয়ে সন্তোষ প্রকাশ করলেও আরও পিপিই দরকার বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকরা।
হাসপাতালের পরিচালক ডা. বাকির হোসেন জানান, এ মুহূর্তে এক হাজার পিপি বরাদ্দ হয়েছে। এরমধ্যে করোনা ওয়ার্ডের জন্য চারশ, অন্য ইউনিটের চিকিৎসকদের জন্য দুইশ, অন্য ইউনিটের সেবিকাদের জন্য দুইশ, তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণীর কর্মীদের জন্য দুইশ বরাদ্দ হয়েছে।
তবে এর থেকে আরও কয়েকগুণ বেশি পিপিই’র চাহিদা রয়েছে বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। যার সঙ্গে একমত পোষণ করেছেন চিকিৎসকরাও। তারা এরইমধ্যে নিজস্ব তহবিলে তিনশ পিপিই সংগ্রহের কথা জানিয়েছেন।
দক্ষিণাঞ্চলের সর্বোবৃহৎ এ হাসপাতালটিতে প্রায় ১৫শ’র মতো কর্মকর্তা-কর্মচারী, বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক, ইন্টার্ন চিকিৎসক, সেবক-সেবিকা রয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৫৩১ ঘণ্টা, মার্চ ২৯, ২০২০
এমএস/আরবি/