১৪ দিন বাড়িতে থাকার পরও এদের কোনো শারীরিক অসঙ্গতি দেখা না যাওয়ায় হোম কোয়ারেন্টিন থেকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়েছে।
বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালকের কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, গত ১০ মার্চ থেকে এ পর্যন্ত বরিশাল সিটি করপোরেশনসহ বিভাগের ৬ জেলায় মোট ৩ হাজার ৮৫ জনকে কোয়ারেন্টিনে পাঠানো হয়।
অপরদিকে গত ২৪ ঘণ্টায় বিভাগের মধ্যে শুধু বরিশাল নগর, পটুয়াখালী ও পিরোজপুর জেলায় ৩৮ জনকে হোম কোয়ারেন্টিনে পাঠানো হয়েছে এবং বিভাগের ৬ জেলায় মোটা ১৫৬ জনকে হোম কোয়ারেন্টিন থেকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়েছে।
এর বাইরে শের-ই-বাংলা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ৮ জন রোগী আইসোলেশনে চিকিৎসাধীন এবং এছাড়া তিনজনকে ছারপত্র দেওয়া হয়েছে।
বরিশাল বিভাগীয় কার্যালয়ের পরিচালক ডা. বাসুদেব কুমার দাস জানান, করোনা সন্দেহে হাসপাতালের করোনা ওয়ার্ডগুলোতে রোগী ভর্তি করলেও বিভাগের করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত রোগী শনাক্ত এ পর্যন্ত হয়নি। এছাড়া বিভাগের জন্য শের-ই-বাংলা মেডিক্যাল কলেজে ভাইরাস পরীক্ষার জন্য পিসিআর মেশিন এসে পৌঁছেছে। যেটি স্থাপনের কাজ চলছে।
বাংলাদেশ সময়: ২১২৩ ঘণ্টা, এপ্রিল ০৫, ২০২০
এমএস/এএটি