বিষয়টি পুলিশকে অবহিত করে করোনা ওয়ার্ডের গেটে পুলিশ মোতায়েনের জন্য লিখিত আবেদন করেছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
বুধবার (৮ এপ্রিল) শেবাচিম হাসপাতালের পরিচালক ডা. বাকির হোসেন বাংলানিউজকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
হাসপাতালের সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, গত ৪ এপ্রিল (রোববার) বিকেল ৩টা ১০ মিনিটে জ্বর, গলাব্যাথা ও কাশি নিয়ে হাসপাতালের করোনা ওয়ার্ডে ভর্তি হন ৬৫ বছর বয়স্ক নুরুল ইসলাম। তার বাড়ি ভোলা জেলার সদর উপজেলার চন্দ্রপ্রসাদ গ্রামে। এরপর ৭ এপ্রিল সকাল ১১টার পর তাকে আর খুঁজে পায়নি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। অপরদিকে গত ৫ এপ্রিল দুপুর ১টা ৪৪ মিনিটে জ্বর, গলাব্যাথা ও কাশি নিয়ে ৩৫ বছরের নাদিরা সপাতালের করোনা ওয়ার্ডে ভর্তি হন। তার বাড়ি বরগুনা জেলার সদর উপজেলার ছোট লবনগোলা গ্রামে। ৬ এপ্রিল থেকে তাকে খুঁজে পাচ্ছে না হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
এদিকে দুইরোগীর পালিয়ে যাওয়ার ঘটনা কোতোয়ালি মডেল থানাকে লিখিতভাবে জানিয়েছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। এছাড়া করোনা ওয়ার্ডের গেটে নিরাপত্তার জন্য পুলিশ সদস্য মোতায়েনের লিখিত অনুরোধ জানিয়েছেন হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
এ ব্যাপারে বরিশাল মেট্রোপলিটন পুলিশের কমিশনার মো. শাহবুদ্দিন খান জানান, বিষয়টি জানার পর রোগীদের বাড়ির ঠিকানা অনুসারে সংশ্লিষ্ট থানার ওসি ও এসপিকে জানানো হয়েছে। এ ব্যাপারে যথাযথ প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে।
বাংলাদেশ সময়: ২০২৪ ঘণ্টা, এপ্রিল ০৮, ২০২০
এমএস/এএটি