আক্রান্তদের মধ্যে জেলার করিমগঞ্জ উপজেলায় দুইজন চিকিৎসক, পাকুন্দিয়া উপজেলায় একজন ও ভৈরব উপজেলায় একজন।
এর আগে জেলায় ১১ জনের করোনা পজেটিভ পাওয়া যায়।
সোমবার (১৩ এপ্রিল) সন্ধ্যায় বাংলানিউজকে এ তথ্য জানান কিশোরগঞ্জের সিভিল সার্জন ডা. মুজিবুর রহমান।
তিনি বলেন, করোনার উপসর্গ নিয়ে ভুগছিলেন এমন ৫০ জন রোগীর নমুনা সংগ্রহ করে ঢাকায় সরকারের রোগতত্ত্ব, রোগনিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটে (আইইডিসিআর) পাঠানো হয়েছিল। এর মধ্যে সোমবার প্রতিবেদনে দুইজন চিকিৎসকসহ চার জনের করোনা ভাইরাস পজেটিভ এসেছে। এনিয়ে জেলায় ১৫ জন করোনা রোগী শনাক্ত হলো। তবে জেলা স্বাস্থ্য বিভাগ থেকে এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
এদিকে জেলা সিভিল সার্জন কার্যালয় সূত্র জানায়, গত ২৪ ঘণ্টায় কিশোরগঞ্জ ২৫০ শয্যার জেনারেল হাসপাতালের আইসোলেশন ওয়ার্ডে কোভিড-১৯ পজেটিভ আক্তান্ত দুইজন রোগী এবং করোনা সন্দেহে পাঁচজন রোগী (সাসপেক্ট রোগী) ভর্তি রয়েছেন। এছাড়াও ঢাকার কুয়েত মৈত্রী হাসপাতালে কোভিড-১৯ পজেটিভ কিশোরগঞ্জের দুইজন চিকিৎসাধীন। আর পজেটিভ অন্য ছয়জন তাদের নিজ নিজ বাড়িতে আইসোলেশনে রয়েছেন।
হাসপাতালে ও বাড়িতে থাকা রোগীদের শারীরিক অবস্থা এখন পর্যন্ত ভালো আছে বলেও জানান সিভিল সার্জন ডা. মুজিবুর রহমান।
বাংলাদেশ সময়: ২০৪০ ঘণ্টা, এপ্রিল ১৩, ২০২০
এসআরএস