রাজধানীর মহাখালী স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে এ তথ্য পাওয়া গেছে।
কন্ট্রোল রুম বলছে, এ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ডেঙ্গু সংক্রান্ত ভর্তি ছিল জানুয়ারিতে।
ডেঙ্গু ও সন্দেহজনক ডেঙ্গু নিয়ে এই সাড়ে তিন মাসে ২৮৪ জন ভর্তি হয়েছেন। এরমধ্যে ছাড়পত্র নিয়ে বাড়ি গেছেন ২৭৭ জন।
মহাখালী স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের সহকারী পরিচালক ডা. আয়শা আক্তার বাংলানিউজকে বলেন, বর্ষা মৌসুমে ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা বাড়বে। তাই এখনই এডিস মশার প্রজনন ক্ষেত্রগুলো নষ্ট করতে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে
হবে।
তিনি বলেন, দেশের অন্যান্য বিভাগে এখন কোনো ডেঙ্গু রোগী ভর্তি নেই। এছাড়া এ বছর ডেঙ্গু ও ডেঙ্গু সন্দেহে এ পর্যন্ত কোনো রোগীর মৃত্যুর খবর পাওয়া যায়নি।
বাংলাদেশ সময়: ১২২২ ঘণ্টা, এপ্রিল ১৪, ২০২০
পিএস/টিএ