সোমবার (২০ এপ্রিল) ঢামেক হাসপাতালের সহকারী পরিচালক (অর্থ) ডা. আলাউদ্দিন আল আজাদ এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
তিনি বলেন, বর্তমানে প্রতিদিনই করোনা সাসপেক্ট রোগীরা হাসপাতালে আসছেন।
‘সার্বিক পরিস্থতিতে গতকাল রোববার (১৯ এপ্রিল) করোনা পরীক্ষার জন্য এদের মধ্য থেকে ১৫০ জনের নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। স্যাম্পল দেওয়ার পর অনেকেই বাড়িতে চলে গেছেন। ’
এদিকে আইসোলেশন ওয়ার্ড প্রসঙ্গে ঢামেকের একটি সূত্র জানায়, এ হাসপাতালে দুটি জায়গায় রুমের মধ্যে আইসোলেশন ওয়ার্ড করা হয়েছে। তাতে ঢালাওভাবে কিছু বেড রাখা আছে, সেখানেই একসঙ্গে সবাইকে রাখা হয়। কিন্তু আইসোলেশন ওয়ার্ডে প্রত্যেকের জন্য আলাদা আলাদা ছোট ছোট রুম থাকা উচিত। তার বদলে এখানে করোনা সন্দেহভাজনদের একসঙ্গে রাখা হচ্ছে।
করোনায় ঢামেকে চিকিৎসকদের সুরক্ষাসরঞ্জাম প্রসঙ্গে জানতে চাইলে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক মেডিসিন বিভাগের এক প্রফেসর জানান, এন-৯৫ মাস্ক তো দূরের কথা, সার্জিক্যাল মাস্কও পাওয়া যায় না। যেগুলো পাওয়া যাচ্ছে সেগুলো পরেই চিকিৎসকরা ডিউটি করছেন। তবে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের পাওয়া পিপিইগুলো মোটামুটি ভালো।
রোগীদের সেবা দিতে গিয়ে ঢাকা মেডিকেলের বেশ কয়েকজন চিকিৎসক ও নার্স এরই মাঝে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৮৩০ ঘণ্টা, এপ্রিল ২০, ২০২০
এজেডএস/এইচজে