এদিকে করোনা ভাইরাস সন্দেহে গত ২১ দিনে জেলার সাত উপজেলা থেকে ২০৪টি নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। এরমধ্যে মঙ্গলবার (২১ এপ্রিল) নতুন করে আরো ২০টি নমুনা সংগ্রহ করা হয়।
এখন পর্যন্ত নমুনার রিপোর্ট এসেছে ১৬৩টির। যার সবগুলো নেগেটিভ বলে জানিয়েছে স্বাস্থ্য বিভাগ। জেলা সিভিল সার্জন কার্যালয় এ তথ্য নিশ্চিত করেছে। গত ২৪ ঘণ্টায় সর্বমোট ২৫ জনের কোয়ারেন্টিন শেষ হয়েছে।
জেলার সাত উপজেলায় হোম কোয়ারেন্টিনে থাকা ব্যক্তিদের মধ্যে সদর উপজেলায় ৬৫ জন, দৌলতখানে ৯১ জন, বোরহানউদ্দিনে ৩৫ জন, লালমোহনে ৩৮ জন, চরফ্যাশনে ১১৮ জন, তজুমদ্দিনে ৩৭ জন ও মনপুরায় ২২ জন।
এ ব্যাপারে ভোলার সিভিল সার্জন ডা. রতন কুমার ঢালী জানান, করোনা সন্দেহভাজন বিশেষ করে যাদের জ্বর, কাশি, ঠাণ্ডা, গলা ব্যথা রয়েছে এমন ব্যক্তিদের পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও নমুনা সংগ্রহ করছি। ওইসব নমুনা ঢাকা ও বরিশালে পাঠানো হয়। এখন পর্যন্ত সবগুলো রিপোর্ট নেগেটিভ এসেছে। জেলায় করোনার সার্বিক পরিস্থিতি ভালো বলা যায়।
তিনি বলেন, জেলায় পিসিআর মেশিন, ল্যাব, আইসিইইউ বেড ও ভেন্টিলেটর দরকার। জনবলসহ এগুলো পেলে চিকিৎসায় আরো এগিয়ে যাওয়া যাবে। আমাদের এখানে পর্যাপ্ত ওষুধ সরবরাহ রয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৭৪৮ ঘণ্টা, এপ্রিল ২১, ২০২০
আরবি/