শনিবার (৯ মে) দুপুরে স্বাস্থ্য বুলেটিনে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (প্রশাসন) অধ্যাপক ডা. নাসিমা সুলতানা এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, শনাক্ত বিবেচনায় মোট আক্রান্ত শনাক্ত ব্যক্তির মধ্যে সুস্থতার হার ১৭ দশমিক ৫ শতাংশ।
অধ্যাপক ডা. নাসিমা সুলতানা বলেন, গত ২৪ ঘণ্টায় নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে ৫ হাজার ২৪৭ টি। পরীক্ষা করা হয়েছে ৫ হাজার ৪৬৫ টি। মোট পরীক্ষা করা হয়েছে ১ লাখ ১৬ হাজার ৯১৯ টি। গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে আক্রান্ত ব্যক্তি সনাক্ত হয়েছে ৬৩৬ জন। এ নিয়ে মোট শনাক্ত হয়েছে ১৩ হাজার ৭৭০ জন।
২৪ ঘণ্টায় আরো ৮জনের মৃত্যু হয়েছে বলেও জানান তিনি। এদের সবাই পুরুষ। বয়স বিশ্লেষণে, ৭১ থেকে ৮০ বছরের মধ্যে দুইজন, ৬১ থেকে ৭০ বছরের মধ্যে দুইজন, ৫১ থেকে ৬০ বছরের মধ্যে একজন, ৪১ থেকে ৫০ বছরের মধ্যে দুইজন এবং ৩১ থেকে ৪০ বছর বয়সের মধ্যে রয়েছে একজন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (প্রশাসন) আরো বলেন, গত ২৪ ঘণ্টায় আইসোলেশনে এসেছেন ১৯৬ জন। মোট আইসোলেশনে আছেন দুই হাজার ১৭ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় হোম ও প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টিনে এসেছেন এক হাজার ৭৫৫ জন। অদ্যাবধি আইসোলেশনে এসেছেন ২ লাখ ৮ হাজার ৪০৫ জন।
সারাদেশে ৬৪ জেলায় ৬১৫টি প্রতিষ্ঠান প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টিনের জন্য প্রস্তুতি আছে বলেও জানিয়েছেন তিনি। তাৎক্ষণিকভাবে এসব প্রতিষ্ঠানে প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টিনের সেবা প্রদান করা যাবে ৩০ হাজার ৯৫৫ জনকে।
সবশেষে অধ্যাপক ডা. নাসিমা সুলতানা বলেন, সারাদেশে আইসোলেশন শয্যা আছে ৮ হাজার ৬৩৪ টি। ঢাকার ভিতরে আছে ২ হাজার ৯০০ টি। ঢাকা সিটির বাহিরে ৫ হাজার ৭৩৪ টি শয্যা আছে। আইসিইউ সংখ্যা আছে ৩২৯টি, ডায়ালোসিস ইউনিট আছে ১০২ টি।
বাংলাদেশ সময়: ১৬২৬ ঘণ্টা, মে ৯, ২০২০
পিএস/জেআইএম