সরকারের রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান (আইইডিসিআর) প্রকাশিত সবশেষ তালিকা থেকে এ তথ্য পাওয়া যায়।
২০০ জনের ওপরে করোনা ভাইরাস রোগী শনাক্ত হয়েছে ১৫টি এলাকায়।
মোহাম্মদপুরে ৪৪৫ জন, মুগদায় ৪৪২ জন এবং যাত্রাবাড়ীতে ৪০৫ জন করোনা রোগী শনাক্ত হয়েছে। আবার ধানমন্ডিতে ৩৩৪ জন, কাকরাইলে আছে ৩০১জন। এছাড়া তেঁজগাওয়ে ২৭৪ জন, মগবাজারে ২৭১ জন, খিলগাঁওয়ে ২৪১ জন, রামপুরায় ২৩২ জন, লালবাগে ২২৫ জন, রাজারবাগে ২২২ জন ও বাড্ডায় শনাক্ত হয়েছে ২১২ জন।
জেলার পরিস্থিতি
সারাদেশে জেলাভিত্তিক পর্যালোচনায় দেখা গেছে, করোনায় আক্রান্ত সবচেয়ে বেশি রোগী শনাক্ত হয়েছে চট্টগ্রামে। এ জেলায় মোট আক্রান্তের সংখ্যা ৩ হাজার ১১৪ জন। তারপরেই অবস্থান করছে নারায়ণগঞ্জ। এ জেলায় শনাক্ত রোগী ২ হাজার ৬৮২ জন। তৃতীয় স্থানে রয়েছে ঢাকা জেলা (ঢাকা সিটির হিসাব এর বাইরে। এখানে শনাক্ত হয়েছে ১ হাজার ৫৫৪ জন।
এছাড়া কুমিল্লায় ১ হাজার ২০৬ জন, গাজীপুরে ১ হাজার ১৬৫ জন, মুন্সিগঞ্জে ১ হাজার ১৩০ জন, কক্সবাজারে ৯৬৯ জন, নোয়াখালীতে ৮৬৫ জন, সিলেটে ৬৭৬ জন, ময়মনসিংহে ৬১৬ জন, রংপুরে ৫১৬ জন, জামালপুরে ৩০৬ জন, নেত্রকোনায় ২৭৫ জন, বগুড়ায় ২৬৯ জন ও নওগাঁয় ২১২ জন করোনা রোগী শনাক্ত হয়েছে।
বিভাগভিত্তিক সবচেয়ে বেশি শনাক্ত হয়েছে ঢাকায়। এ বিভাগে মোট শনাক্ত হয়েছে ২৯ হাজার ২২১ জন। এর মধ্যে ঢাকা সিটিতে শনাক্ত হয়েছে ২০ হাজার ৬৯৮ জন। আর ৫০৭ জন শনাক্ত হওয়ায় তালিকায় সবচেয়ে নিচে আছে বরিশাল বিভাগ।
গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে করোনা রোগী শনাক্ত হয়েছে ৩ হাজার ১৭১ জন। এ নিয়ে মোট শনাক্ত হলো ৭১ হাজার ৬৭৫ জন, যেখানে টেস্ট করেছেন ৪ লাখ ২৫ হাজার ৫৯৫ জনের।
গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ৪৫ জন। এ নিয়ে মোট মৃতের সংখ্যা দাঁড়ালো ৯৭৫ জনে।
শনাক্ত রোগীদের মধ্যে গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়েছেন ৭৭৭ জন। এ নিয়ে মোট সুস্থ হয়েছেন ১৫ হাজার ৩৩৬ জন।
বাংলাদেশ সময়: ১৮৩০ ঘণ্টা, জুন ০৯, ২০২০
ইইউডি/এএ