মঙ্গলবার (১৬ জুন) বিএসএমএমইউর উপাচার্য অধ্যাপক ডা. কনক কান্তি বড়ুয়া বাংলানিউজকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, ‘গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের উদ্ভাবিত করোনার অ্যান্টিবডি কিটের কার্যকারিতা পরীক্ষার প্রতিবেদন নিয়ে বুধবার সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে বিস্তারিত জানানো হবে।
গণ বিশ্ববিদ্যালয়ের অণুজীব বিজ্ঞান বিভাগের প্রধান অধ্যাপক ড. বিজন কুমার শীলের নেতৃত্বে ড. নিহাদ আদনান, ড. মোহাম্মদ রাঈদ জমিরউদ্দিন ও ড. ফিরোজ আহমেদের সমন্বয়ে বাংলাদেশি বিজ্ঞানীদের একটি দল অ্যান্টিবডি কিট তৈরি করেছেন। তারা একটি অ্যান্টিজেন কিটও তৈরি করেছেন।
গত ৩০ এপ্রিল গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রকে বিএসএমএমইতে কিটের কার্যকারিতা পরীক্ষার অনুমতি দেয় ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তর। এরপর কিটের পরীক্ষায় বিএসএমএমইউ একটি কমিটি গঠন করে এবং ১২ মে দেওয়া এক চিঠিতে গণস্বাস্থ্যকে পরীক্ষার জন্য কিট দিতে বলে। এরপর ১৩ মে কার্যকারিতা পরীক্ষার জন্য বিএসএমএমইউ কর্তৃপক্ষকে ৫০০ পিস অ্যান্টিবডি কিট দেয় গণস্বাস্থ্যকেন্দ্র।
বাংলাদেশ সময়: ১৫১৮ ঘণ্টা, জুন ১৬, ২০২০
এসএমকে/এফএম