রোববার (১২ জুলাই) স্বাস্থ্য সেবা বিভাগ থেকে অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আবুল কালাম আজাদের কাছে ব্যাখ্যা চেয়ে চিঠি পাঠানো হয়েছে।
লাইসেন্সের মেয়াদ উত্তীর্ণ রিজেন্ট হাসপাতালের সঙ্গে চুক্তি নিয়ে বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে সংবাদ প্রকাশ হয়েছে যে, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশে করোনা চিকিৎসার জন্য রিজেন্ট হাসপাতালের সঙ্গে চুক্তি করে অধিদপ্তর।
চিঠিতে বলা হয়, কোনো হাসপাতালের সঙ্গে চুক্তির পূর্বে তা সরেজমিনে পরিদর্শন, হাসপাতাল পরিচালনার অনুমতি, পরীক্ষা-নিরীক্ষার প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি, জনবল ও ল্যাব ফ্যাসিলিটিজ ইত্যাদি বিশ্লেষণ করে উপযুক্ততা বিবেচিত হলেই কোভিড পরীক্ষা/চিকিৎসা কার্যক্রম পরিচালনার জন্য চুক্তি সম্পন্ন করার সুযোগ রয়েছে।
‘রিজেন্ট হাসপাতালের সঙ্গে চুক্তির পূর্বে কী কী বিষয় বিবেচনা করা হয়েছিল, চুক্তি করার পর উদ্ধৃত শর্তসমূহ প্রতিপালনে কী কী পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছিল এবং মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশনা বলতে কী বোঝানো হয়েছে তার সুস্পস্ট ব্যাখ্যা আগামী তিন কার্যাদিবসের মধ্যে প্রদান করার জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ’
বিভিন্ন অনৈতিক কর্মকাণ্ড নিয়ে অভিযোগের পর হাসপাতালটির কয়েকজনকে গ্রফেতার করা হলেও রিজেন্ট গ্রুপের চেয়ারম্যান সাহেদ করিম এখনো পলাতক।
বাংলাদেশ সময়: ১৯১৭ ঘণ্টা, জুলাই ১২, ২০২০
এমআইএইচ/এইচএডি