প্রতি বছরের মত এবারও সেই ইফতার মাহফিলে জাত-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে কলকাতার বিদ্বৎজনেরা শনিবার (২৫ মে) সন্ধ্যায় হাইকমিশন চত্বরে সমবেত হন।
ইফতার শেষে উপহাইকমিশনের প্রধান তৌফিক হাসান বলেন, প্রতি বছরই আমরা কলকাতার সকল স্তরের মানুষদের নিয়ে ইফতার মাহফিলের আয়োজন করে থাকি।
উপহাইকমিশন প্রেস শাখার প্রথম সচিব মোফাকখারুল ইকবাল বলেন, উপহাইকমিশনের আয়োজনে প্রতি বছরের মতো ইফতার মাহফিলে কলকাতার কবি, সাহিত্যিক, বুদ্ধিজীবী, ব্যবসায়ী, প্রখ্যাত সাংবাদিকসহ বিভিন্ন স্তরের মানুষ একত্রিত হই। ইফতার আমাদের সংযমের মাসের একটি উল্ল্যেখযোগ্য অংশ। এই আয়োজন দেখলেই বোঝা যায় এখানে এক সম্প্রীতির বন্ধন তৈরি হয়েছে।
ইফতার মাহফিলে আগত অধ্যাপক পবিত্র সরকার বলেন, সকলের তরে সকলে আমরা, এটাই বাঙালির আসল সংস্কৃতি।
এ বছর উপহাইকমিশন আয়োজিত ইফতার মাহফিলে কোনো রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বের উপস্থিতি লক্ষ্য করা যায়নি।
এদিন বিকেলে তৃণমূল কংগ্রেস প্রধান মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায় কলকাতার কালীঘাটে নিজের বাসভবনে তৃণমূলের বিজয়ী ও বিজিত প্রার্থীদের নিয়ে বৈঠক করেন। বৈঠকের পর সাংবাদিকদের উপস্থিতিতে রাজনৈতিক বিশ্লেষণের পর মমতা বলেন, আমি মানুষের পাশেই আছি। মিটিং শেষে আমি এখন ইফতারে যাবো।
অন্যদিকে বিজেপির নেতারাও প্রধানমন্ত্রীর শপথ অনুষ্ঠানের জন্য রাজধানী দিল্লির উদ্দেশে রওনা হয়েছেন।
বাংলাদেশ সময়: ২৩৩০ ঘণ্টা, ২৫মে, ২০১৯
ভিএস/এমজেএফ