বৃহস্পতিবার (৭ নভেম্বর) এমনটাই জানিয়েছেন কলকাতার আলিপুর আবহাওয়া দপ্তরের ডেপুটি ডিরেক্টর সঞ্জীব বন্দ্যোপাধ্যায়।
সঞ্জীব বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হয়েছিল, ঘূর্ণিঝড়টি উড়িষ্যা ও অন্ধ্র প্রদেশের উপকূলের দিকে চলে যেতে পারে।
আবহাওয়া দপ্তরের পূর্বাভাস অনুযায়ী, শনিবার ও রবিবার রাজ্যজুড়ে একইভাবে বৃষ্টি হবে। রাজ্যের সবচেয়ে বেশি বৃষ্টি হবে মেদিনীপুর, উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনা এবং কলকাতায়। কোথাও কোথাও ভারি বৃষ্টিপাতের আগাম সতর্কতাও জারি করা হয়েছে।
এ চার জেলা ছাড়াও রাজ্যের বাকি এলাকায়ও হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টিপাতের শঙ্কা রয়েছে বলে জানান সঞ্জীব বন্দ্যোপাধ্যায়।
তবে বৃহস্পতিবার (৭ নভেম্বর) পশ্চিমবঙ্গের জেলাগুলোর আকাশ ছিল কখনো পরিষ্কার, কখনো মেঘলা। এদিন সর্বোচ্চ এবং সর্বনিম্ন তাপমাত্রা যথাক্রমে ছিল ৩১ এবং ২২ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে। তবে ঝড়ো হাওয়া শুরু হলে স্বাভাবিকভাবে তাপমাত্রা আরও কমবে বলে জানান সঞ্জীব বন্দ্যোপাধ্যায়।
এদিকে সমুদ্র উত্তাল হওয়ায় ইতোমধ্যেই ফিরে আসছেন পশ্চিমবঙ্গের জেলেরা। ঘূর্ণিঝড় মোকাবেলার জন্য রাজ্য প্রশাসন প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ২১৪০ ঘণ্টা, নভেম্বর ০৭, ২০১৯
ভিএস/এবি/এইচএ/