এই পরীক্ষায় কারো রেজাল্ট পজিটিভ এলে তাকে আর ‘আরটি-পিসিআর’ টেস্ট করাতে হবে না। সেসঙ্গে ওই সংস্থা স্পষ্ট জানিয়ে দিল, তারা কখনো বলেনি যে আগামী নভেম্বরে ভারতে করোনা সংক্রমণ শীর্ষে পৌঁছাবে।
কিটটির নাম ‘স্টান্ডার্ড কিউ কোভিড-১৯ এজি ডিটেকশন কিট’। এই বিশেষ করোনা পরীক্ষার জন্য কেবলমাত্র নাকের মধ্যে থেকে রস নমুনা সংগ্রহ করা হবে। পরীক্ষা করে ৩০ মিনিটের মধ্যে ফলাফল জানিয়ে দেওয়া হবে।
ভারতে এই প্রথম অ্যান্টিজেন কেন্দ্রিক করোনা পরীক্ষায় অনুমোদন দিয়েছে দেশের সর্বোচ্চ আইসিএমআর। দক্ষিণ কোরিয়ার একটি সংস্থা এই অ্যান্টিজেন টেস্টের আবিষ্কার করলেও হরিয়ানার গুরুগ্রামে ওই কিট তৈরি হচ্ছে।
করোনায় ভারতে সুস্থতার হার ক্রমশ বাড়লেও কমছে না সংক্রমণের হার। প্রতিদিন গড়ে এক লাখের বেশি টেস্ট হলেও ল্যাবরেটরিগুলোয় অত্যধিক চাপের ফলে রেজাল্ট আসতে কমপক্ষে ৪৮ ঘণ্টা সময় লেগে যাচ্ছে। সরকারি হাসপাতালে তা আরও দেরি হচ্ছে বলে অভিযোগ।
তাই দ্রুত করোনা টেস্টের ফল জেনে একদিকে যেমন রোগীর পরিবারকে আতঙ্ক কাটিয়ে পরবর্তী ব্যবস্থা নিতে সাহায্য করবে, তেমনি ভারতে সংক্রমণের হার কীভাবে বাড়ছে, কোথায় বাড়ছে, তার আন্দাজ পেয়ে গবেষণাতেও জোর দিতে পারবে কেন্দ্রীয় সরকার।
বাংলাদেশ সময়: ১৮২০ ঘণ্টা, জুন ১৬, ২০২০
ভিএস/এএটি