সোশ্যাল সাইটের শীর্ষ স্থানটি ফেসবুকের দখলে এর পরেই আসে টুইটারের নাম অর্থাৎ এ সময়ের দিতীয় জনপ্রিয় সোশ্যাল সাইট টুইটার। বিশ্বব্যাপী টুইটার ব্যবহারকারীর সংখ্যা ১৪০ মিলিয়ন।
যুক্তরাজ্যের ৮০ ভাগ মোবাইল ব্যবহারকারীর সঙ্গে প্রতিতুলনায় দেখা যায় সারা বিশ্বের ৫৫ ভাগ ব্যবহারকারী মোবাইলে এ সেবা উপভোগ করে।
বিশ্বব্যাপী ফেসবুক ব্যবহারকারীর সংখ্যা ৮০০ মিলিয়ন যার মধ্যে ব্রিটেনে আছে ৩০ মিলিয়নের বেশি সেক্ষেত্রে টুইটারের অবস্থান নগণ্য।
উল্লেখ্য, যুক্তরাজ্যে অফিস খোলার ১২ মাসের মাথায় এই পরিসংখ্যান প্রকাশ করে টুইটার। এ অফিসের বর্তমান কর্মী সংখ্যা ৩০ জন।
টনি ওয়াঙ, যুক্তরাজ্যের প্রধান টুইটার ব্যবস্থাপক জানান, বর্তমানে প্রতিষ্ঠানের প্রত্যাশা রাজনীতিক ও নীতি নির্ধারকদের সাথে খুব ঘনিষ্টভাবে কাজ করার। এছাড়া সংবাদ মাধ্যমকে দেওয়া এক সাক্ষাতকারে তিনি বলেন, টুইটারের পরিকল্পনা পাবলিক পলিসি ম্যানাজার হায়ার করা। কারণ প্রতিষ্ঠানের উদ্দেশ্য সরকার, বিভিন্ন মন্ত্রণালয়, সংসদ সদস্য এবং আইন প্রয়োগকারীদের সাথে কাজ করা।
গত গ্রীষ্মে, প্রশাসন, রাজনীতিক এবং সংবাদমাধ্যমকে কেন্দ্র করে টুইটারে একাধারে ঘটনা ঘটে। এজন্য ৭৫ হাজারের বেশি মানুষকে চিহিত করা হয়। যেসময় ফুটবলার রায়ান গিগ আইনী মামলায় জড়িত থাকায় আদালতের নির্দেশে গ্রেফতার হয়। অবশেষে দেখা যায় মি. গিগস সংসদ সদস্য।
গত বছরের শেষে টুইটার নজির দেখিয়ে বলে ব্রিটেন জুড়ে শান্তি বিনষ্টকারীরা একটি টুল ব্যবহার করে। বিষয়টি নিশ্চিতভাবে দাবি করে আলোচনা বৈঠকের আয়োজন করে তারা। যেখানে সোশ্যাল মিডিয়া এবং ম্যাসেঞ্জার সেবার মধ্যে ব্ল্যাকবেরি নিয়ে আলোচনা হয়। বৈঠকের পরামর্শ তথ্য ছিল বিশৃঙ্খল অবস্থা চলাকালীন সামাজিক মাধ্যম বন্ধের দায়িত্ব প্রশাসন দিতে পারে।
বাংলাদেশ সময়: ঘন্টা, ১৬ মে, ২০১২
সম্পাদনা: এসজেডএম