ঢাকা, মঙ্গলবার, ২০ কার্তিক ১৪৩১, ০৫ নভেম্বর ২০২৪, ০৩ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

তথ্যপ্রযুক্তি

আর জে কিবরিয়ার সফলতার গল্প লিখল ইউটিউব

নিউজ ডেস্ক | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১৮০৮ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ১৩, ২০২৩
আর জে কিবরিয়ার সফলতার গল্প লিখল ইউটিউব

বাংলাদেশের জনপ্রিয় কন্টেন্ট নির্মাতা কিবরিয়া শাহরিয়ার (আর জে কিবরিয়া) ও তার ‘আপন ঠিকানা’ চ্যানেল নিয়ে সফলতার গল্প লিখেছে ইউটিউব। মঙ্গলবার ভিডিও স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্মটির ব্লগে কিবরিয়ার একটি সাক্ষাৎকার প্রকাশ করেছে ইউটিউব টিম।

শুরুতে বলা হয়, কিবরিয়া করোনা মহামারির সময়ে আপন ঠিকানা চ্যানেলটি চালু করেন। এটি তিনি চালু করেন তার আগের হোস্ট করা একটি রেডিও প্রোগ্রামের ওপর ভিত্তি করে।

শৈশবে পরিবার থেকে হারিয়ে যাওয়া ব্যক্তিদের গল্প ‘আপন ঠিকানা’ নিজস্ব স্বকীয় মাধুর্যের সঙ্গে তুলে ধরতে থাকে। আর গল্পগুলো অসম্পাদিত হয়ে থাকে বিধায় দর্শকদের ছুঁয়ে যায়।  

চ্যানেলটির হৃদয়স্পর্শী ও আবেগপ্রবণ ভিডিওগুলো বাংলাদেশের দর্শকদের মধ্যে জনপ্রিয়তা তৈরি করেছে এবং এখন এটি একটি পরিবার, পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে পুনরায় যোগাযোগ করতে চাওয়া যেকোনো মানুষের ভরসাস্থল।  

গেল তিন বছরে আপন ঠিকানা চার শতাধিক এপিসোড (পর্ব) তৈরি করেছে। এসব এপিসোড প্রায় সাড়ে তিনশ মানুষকে তাদের পরিবারের সঙ্গে মিলিয়ে দিতে পেরেছে।  

কিবরিয়ার কাছে জানতে চাওয়া হয়, তার আপন ঠিকানার পেছনের চালিকাশক্তি কী? শৈশবে পরিবার থেকে হারানো সদস্যদের মিলিয়ে দেওয়া নিয়ে তৈরি কন্টেন্টের ধারণা কীভাবে পেলেন?

কিবরিয়া বলেন, আমি আমার নিজের “কিবরিয়া আরজে” ইউটিউব চ্যানেলে ভিডিও কন্টেন্ট প্রকাশ করছিলাম। ভিডিওতে আমি প্রায়ই লোকেদের তাদের জীবনের গল্প শেয়ার করতে বলতাম। একটি সাক্ষাৎকারে এক অতিথি শৈশবে তার পরিবার থেকে হারিয়ে যাওয়ার গল্প শোনান।  

তিনি বলেন, ইউটিউবে সাক্ষাৎকারটি প্রচার হলে আমরা তার হারানো পরিবারকে পেয়ে যাই। প্রায় দুই দশক পর ওই অতিথি তার পরিবারের সঙ্গে একত্রিত হতে পারেন। এটি ছিল আমাদের প্রথম সাফল্য। সেই থেকেই আপন ঠিকানা চ্যানেলের আইডিয়াটি আসে।

কিবরিয়া বলেন, এ মহৎ কাজের জন্য একটি আলাদা চ্যানেল চালু করার প্রয়োজনীয়তা দেখেছিলাম তখন। মহামারির কারণে ২০২০ সালে সবাই কোয়ারেন্টাইনে থাকার সময় আমরা পুরোদমে কার্যক্রম শুরু করি।  

কিবরিয়া বলেন, স্বাধীন একটি ইউটিউব চ্যানেল হিসেবে আপন ঠিকানা নানা কারণে শৈশবে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাওয়া সাড়ে তিনশ জনের পরিবারকে খুঁজে বের করার পাশাপাশি তাদের মিলিয়ে দিতে পেরেছে।  

পুরো সাক্ষাৎকারটি পড়তে ক্লিক করুন

বাংলাদেশ সময়: ১৭৫৫ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ১৩, ২০২৩
আরএইচ

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।