বিশ্বজুড়ে অ্যাসাঞ্জকে নিয়ে সমালোচনার ঝড় তুলেছে যুক্তরাষ্ট্র। কিন্তু তাতে বিশ্ব নিন্দার বরফ গলেনি।
ইউনিভার্সিটি অব সিডনি এবং সিটি অব সিডনির যৌথ উদ্যোগে প্রতিবছর এ পুরস্কার দেওয়া হয়। উল্লেখ্য, গত ১৪ বছর ধরে এ পুরস্কার দেওয়া হচ্ছে।
সিডনি পিস ফাউন্ডেশন তাকে শান্তি পুরস্কারে গোল্ড মেডেল দিয়েছে। অলাভজনক ফান্ড থেকেই এ পুরস্কারের অর্থ দেওয়া হয় বলে সূত্র জানিয়েছে।
সরকারের বিপক্ষে গিয়ে সাধারণ জনগণের তথ্য প্রকাশে অসীম সাহস দেখনোয় তাকে পুরষ্কার দেওয়া হয় বলে উদ্যোক্তারা জানিয়েছেন।
সিডনি পিস ফাউন্ডেশনের পরিচালক প্রফেসর স্টুয়ার্ট রিস জানান, সুবিচার আর শান্তি প্রতিষ্ঠার মধ্যে দূরত্ব আছে। তবে এ দূরত্বকে অগ্রাহ্য করে সাহস নিয়ে এগিয়ে আসার জন্য জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জকে তারা এ বছরের শান্তি পুরস্কারের জন্য চূড়ান্তভাবে মনোনীত করেন।
এ পুরস্কার অ্যাসাঞ্জকে তথ্য বিপ্লবের জন্য আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি এনে দিল। ফলে অ্যাসাঞ্জকে নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের কূটনৈতিক আবহ আরও খানিকটা জটিল হয়ে উঠবে বলে বিশ্লেষকরা মনে করছেন।
বাংলাদেশ সময় ১৯৫০ ঘণ্টা, মে ১২, ২০১১