চালকদের যানবাহনের হেডলাইটজনিত আলোর এ সমস্যার সমাধান দিতে এসেছে ‘অটোমেটিভ অ্যাডভান্স হেডলাইটিং সিস্টেম অ্যান্ড সেফটি ইঞ্জিনিয়ারিং’।
এ প্রযুক্তিতে সামনা-সামনি আসা দুই গাড়ির হেডলাইট অটোমেটিক লো হয়ে যাবে।
সারাদেশের পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে রোববার (২৪ ডিসেম্বর) ঢাকার আগারগাঁওয়ে মহিলা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট প্রাঙ্গণে চলছে স্কিলস কম্পিটিশন। এখানে স্থান পেয়েছে এ প্রযুক্তি।
স্বল্প খরচে এ প্রযুক্তি ব্যবহারে চালকদের নির্বিঘ্ন চলাচল নিশ্চিত করাসহ নিরাপদ সড়ক নিশ্চিত করবে বলে জানান রাঙামাটি থেকে আসা বাংলাদেশ-সুইডেন পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থীদের দল।
আইআইএইচটি’র গবেষণার ফলাফল তুলে ধরে শিক্ষার্থী পিয়াল বড়ুয়া জানান, বাংলাদেশ ৯০ শতাংশ, ভারতে ৮০ শতাংশ, যুক্তরাষ্ট্রে ৮১ শতাংশ চালক রাতের সড়কে সামনে থেকে আসা গাড়ির হেডলাইটজনিত সমস্যায় পড়েন। এতে দুর্ঘটনার ঝুঁকি থাকে।
চালকদের সমস্যা সমাধানে এ প্রযুক্তি ব্যবহার করা যাবে। এতে যেমন দুর্ঘটনা কমবে, তেমনি নিরাপদ যাত্রা নিশ্চিত হবে।
মাত্র ৫০০ টাকায় যেকোনো যানবাহনে এ প্রযুক্তি ব্যবহার করা যাবে। আলাদা কারিগরের আর প্রয়োজন পড়বে না। প্রদর্শনীতে প্রযুক্তিটি নজর কেড়েছে দর্শনাথীদের।
কাপ্তাইয়ে ৫টি যানবাহনে এ প্রযুক্তির পরীক্ষামূলক ব্যবহার করা হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, সেগুলোতে ভালো সাড়া মিলছে।
সহপাঠী আনোয়ার হোসেন প্রকল্প লিডার, রোকসানা পারভীনও রয়েছেন এ উদ্যোগের সঙ্গে।
বাংলা পাসওয়ার্ডে ‘স্মার্ট ক্যম্পাস’
বাংলাদেশ সময়: ১৪৪০ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ২৪, ২০১৭
এমআইএইচ/জেডএস