প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের একসেস টু ইনফরমেশন (এটুআই) এর সহযোগিতায় ও জেলা প্রশাসনের আয়োজনে স্বাধীনতা প্রাঙ্গণে এ মেলা শুরু হয়।
এ উপলক্ষে সকালে শহরের স্বাধীনতা প্রাঙ্গণ থেকে একটি শোভাযাত্রা বের করা হয়।
সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে হুইপ মাহাবুব আরা বেগম গিনি বলেন, ডিজিটাল কর্মকাণ্ডে বাংলাদেশ এখন অনেক এগিয়ে রয়েছে। আর যে পরিবর্তন ঘটেছে, তা শুধু সম্ভব হয়েছে প্রধানমন্ত্রীর কারণে। তিনি স্বপ্ন দেখেন এবং স্বপ্ন পূরণে কাজ করছেন।
জেলা প্রশাসক গৌতম চন্দ্র পালের সভাপতিত্বে সভায় আরও বক্তব্য রাখেন- পুলিশ সুপার মো. মাশরুকুর রহমান খালেদ, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মুহাম্মদ মিজানুর রহমান, গাইবান্ধা পৌর মেয়র অ্যাডভোকেট শাহ মাসুদ জাহাঙ্গীর কবীর মিলন, জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আবু বকর সিদ্দিক।
মেলায় ৫টি প্যাভিলিয়ন ও ৭৮টি স্টল রয়েছে। ই-সেবা, তাৎক্ষণিক সেবা, জেলা ব্রান্ডিং, শিক্ষা সংক্রান্ত ও তরুণ উদ্ভাবন স্টলসহ ৪টি ক্যাটাগরিতে মেলায় অংশগ্রহণকারী স্টলগুলোকে পুরষ্কৃত করা হবে।
মেলা মঞ্চে প্রতিদিন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ছাড়াও তিন দিনব্যাপী মেলায় থাকছে সেমিনার, কুইজ প্রতিযোগিতা, বিভিন্ন দপ্তরের উদ্ভাবনী কার্যক্রমের পাওয়ার পয়েন্ট প্রেজেন্টেশন, তরুণ উদ্ভাবকদের ইনোভেশন আইডিয়া উপস্থাপন, মাল্টিমিডিয়া কন্টেন্ট প্রদর্শন ও অ্যাপস প্রতিযোগিতা।
মেলায় অংশ নেয়া সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের ৭৮টি স্টল ও আনুষ্ঠানিক বিভিন্ন প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণের মধ্য দিয়ে ২৪ ফেব্রুয়ারি শেষ হবে।
বাংলাদেশ সময়: ১৯০৩ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ২২, ২০১৮
আরবি/