বৃহস্পতিবার (২১ জুন) অভিযোগ প্রমাণিত হলে ইন্টেলের পক্ষ থেকে বলা হয়, ক্রাজানিখ প্রতিষ্ঠানটির নীতিমালা ভঙ্গ করেছেন। ২০১৩ সালে ইন্টেলের প্রধান নির্বাহীর দায়িত্ব গ্রহণ করেন তিনি।
সহকর্মীর সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপনের বিষয়ে অথবা ইন্টেলের প্রধান নির্বাহীর পদ থেকে সরে যাওয়ার ব্যাপারে কোনো মন্তব্য করেননি ক্রাজানিখ। তাছাড়া ওই সহকর্মীর নাম এবং তাদের সম্পর্কের সময়কাল সম্পর্কেও কিছু জানানো হয়নি।
ইন্টেলের একটি নীতিমালা অনুযায়ী কেউ অধীনস্ত কোনো সহকর্মীর সঙ্গে সম্পর্কে জড়ালে বিষয়টি অবশ্যই কর্তৃপক্ষকে জানাতে হবে। এ নীতি ভঙ্গ করায় এরইমধ্যে বেশ কয়েকজন ম্যানেজারকে বরখাস্ত করা হয়েছে।
জানা যায়, নতুন সিইও’র সন্ধান করছে প্রতিষ্ঠানটি। নতুন সিইও যোগ না দেওয়া পর্যন্ত ইন্টেলের প্রধান ফাইনান্সিয়াল অফিসার (সিএফও) অস্থায়ীভাবে এ পদটির দায়িত্ব পালন করবেন।
বাংলাদেশ সময়: ২০৩০ ঘণ্টা, জুন ২২, ২০১৮
এনএইচটি