বিএসসিসিএল’র ব্যবস্থাপনা পরিচালক মশিউর রহমান বাংলানিউজকে জানান, ২৫ থেকে ৩০ জুলাই সিঙ্গাপুরে প্রথম সাবমেরিন ক্যাবলের রিপিটার স্থাপন ও অন্যান্য মেরামত কাজ করা হবে।
তবে দ্বিতীয় সাবমেরিন ক্যাবল এবং অন্যান্য আইটিসি দিয়ে সংযোগ স্থাপন থাকায় এ সময়ে ইন্টারনেট গতিতে সমস্যা হবে না।
২০০৫ সালে দেশে প্রথমবারের মতো সাবমেরিন ক্যাবল ‘এসএমডব্লিউ-৪’ এ যুক্ত হয়, যার মাধ্যমে ২৫০ জিবিপিএস (গিগাবাইট পার সেকেন্ড) ব্যান্ডউইডথ পাওয়া যায়। এছাড়াও বাংলাদেশ ছয়টি বিকল্প সাবমেরিন ক্যাবলের সঙ্গে যুক্ত রয়েছে। এসএমডব্লিউ-৪ থেকে ২৫০ জিবিপিএস (গিগাবাইট পার সেকেন্ড) ব্যান্ডউইডথ সরবরাহ করা হয়।
গত ১০ সেপ্টেম্বর পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় চালু হয়েছে দেশের দ্বিতীয় সাবমেরিন ক্যাবল ল্যান্ডিং স্টেশন। এ ল্যান্ডিং স্টেশনের মাধ্যমে সাউথইস্ট এশিয়া-মিডলইস্ট-ওয়েস্টার্ন ইউরোপ (এসইএ-এমই-ডব্লিউই-৫) আন্তর্জাতিক কনসোর্টিয়ামের সাবমেরিন ক্যাবল থেকে সেকেন্ডে ১৫০০ গিগাবাইট (জিবি) গতির ইন্টারনেট পাবে বাংলাদেশ।
দেশে ইন্টারনেটের চাহিদা ৪০০ জিবিপিএসের বেশি। এর মধ্যে ১২০ জিবিপিএস এতোদিন রাষ্ট্রায়ত্ত কোম্পানি বিএসসিসিএলের মাধ্যমে আসছিলো। বাকি ২৮০ জিবিপিএস আইটিসির ব্যান্ডউইডথ ভারত থেকে আমদানি করা হচ্ছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৯১০ ঘণ্টা, জুলাই ২২, ২০১৮
এমআইএইচ/জেডএস