আন্তর্জাতিক সংবাদ মাধ্যমগুলো জানায়, প্রধানমন্ত্রী টেরিজা মে বুধবার ব্রিটিশ পার্লামেন্টে রুশ কূটনীতিক বহিষ্কারের এই ঘোষণাটি দেবার পর লন্ডনে রুশ দূতাবাস উপরোক্ত প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে।
এ বিষয়ে রুশ দূতাবাস এক বিবৃতিতে জানায়, এই বৈরি পদক্ষেপের মাধ্যমে রাশিয়া-যুক্তরাজ্য সম্পর্কের যে ক্ষতি করা হলো তার জন্য লন্ডনকেই দায় বহন করতে হবে।
উল্লেখ্য, বেঁধে দেওয়া ২৪ ঘণ্টা সময়সীমার মধ্যে রুশ ডাবল এজেন্ট সের্গেই স্ক্রিপাল ও তার মেয়ে ইউলিয়ার ওপর বিষাক্ত নার্ভ গ্যাস হামলার বিষয়ে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের কাছে ব্যাখ্যা না পাওয়ায় এই কঠোর ব্যবস্থা নিল টেরিজা মে'র সরকার। ঠাণ্ডা যুদ্ধের পর সবচেয়ে বেশি কূটনীতিক বহিষ্কারের মধ্যেই শাস্তিমূলক এই পদক্ষেপটি সীমিত নয়। বরং এটি এক সিরিজ শাস্তিমূলক ব্যবস্থারই অংশ।
টেরিজা মে বুধবার ব্রিটিশ পার্লামেন্টে ২৩ রুশ কূটনীতিককে বহিষ্কারের ঘোষণাটি দেবার সময় বলেন, কূটনীতিক বহিষ্কারের বাইরেও চলতি বছর অনুষ্ঠেয় ফুটবল বিশ্বকাপে রাশিয়ায় সরকারি প্রতিনিধি পাঠানো থেকেও বিরত থাকবে তার সরকার।
বাংলাদেশ সময়: ২১৫০ ঘণ্টা, মার্চ ১৪, ২০১৮
জেএম