দুর্ঘটনার পর উদ্ধার অভিযানে অংশ নেওয়া বেশ কয়েকজনের বক্তব্যে এমন তথ্য উঠে এসেছে। এ সংক্রান্ত একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে হিমালয়ান টাইমস।
উদ্ধারকাজে অংশ নেওয়া এক ফায়ারকর্মী স্থানীয় ওই সংবাদ মাধ্যমকে জানিয়েছেন, ওই মুহূর্তে ভেতরে প্রবেশের জন্য যেসব সরঞ্জামের প্রয়োজন তা তাদের ছিলো না।
ইন্টারন্যাশনাল সিভিল এভিয়েশনের অর্গানাইজেশনের (আইসিএও) নিয়মানুযায়ী দুর্ঘটনার তিন মিনিটের মধ্যেই ঘটনাস্থলে পৌঁছালেও প্রয়োজনীয় সরঞ্জামের অভাবে ভেতরে প্রবেশ করা সম্ভব হয়নি। যদি সঠিক সময়ে ভেতরে প্রবেশ করা যেতো তাহলে আরো প্রাণ বাঁচানো সম্ভব হতো।
অ্যালুমিনিয়ামের তৈরি সরঞ্জামের অভাবে জ্বলন্ত প্লেনের ভেতরে প্রবেশ করতে আমাদের আধাঘণ্টারও বেশি সময় লেগেছে বলেও জানান ওই কর্মী। আর যে ২২টি প্রাণ বাঁচানো সম্ভব হয়েছে যেখানে আগুন ধরেনি।
এদিকে মরদেহের ময়নাতদন্তে অংশ নেওয়া ত্রিভুবন ইউনির্ভাসিটি টিচিং হাসপাতালের চিকিৎসক জানিয়েছেন, বিষাক্ত ধোঁয়ায় শ্বাস বন্ধ হয়ে তাদের মৃত্যু হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১২১৫ ঘণ্টা, মার্চ ১৭, ২০১৮
জেডএস