টেলিগ্রাফের খবরে বলা হয়, প্রধানমন্ত্রী টেরিজা বলেন, আমি আশা করি ব্রেক্সিট (চেকুয়ারস) চুক্তির বিষয়ে কোনো ধরনের চাপ প্রয়োগ করা হবে, যেহেতু এটি জাতীয় স্বার্থের অনুকূল নয়।
তবে এই চুক্তি প্রত্যাহারের বিষয়ে দ্বিতীয়বার গণভোট আহ্বানের কোনো রকম সুযোগ দেওয়া হবে না বলে সতর্ক করে দিয়েছেন মিসেস মে।
তিনি বলেন, যদি এটা হয় তাহলে সেটা হবে আমাদের বিশ্বাস ও গণতন্ত্রের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতারে শামিল।
২০১৯ সালের ২৯ মার্চ ব্রেক্সিট কার্যকর হবে। এর মধ্যে বেশ কিছু সংসদ সদস্য চুক্তি বাস্তবায়নের আগে গণভোটের দাবি জানিয়ে আসছেন। খবরে বলা হয়, যারা গণভোটের দাবি জানিয়ে আসছেন তারা ব্রেক্সিট বিরোধী। তারা আসলে চান না ব্রেক্সিট হোক।
তবে এর আগে ইইউ ত্যাগ করার জন্য গত ২৯ মার্চ একটি গণভোটের আয়োজন করে ব্রিটিশ সরকার।
এদিকে সব কিছু বিবেচনায় নিয়ে সামনের দিনগুলোকে দেশের ‘ভবিষ্যৎ রুপ-কাঠামোর জন্য সংকটপূর্ণ’ মুহূর্ত বলে উল্লেখ করেছেন টেরিজা মে।
বাংলাদেশ সময়: ১২৪৮ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ০২, ২০১৮
এমএ/