ঢাকা, শনিবার, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ২৮ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

আইন ও আদালত

পদ্মায় বুয়েট শিক্ষার্থীর মৃত্যু: প্রতিবেদন পিছিয়ে ২৭ জুলাই

স্টাফ করেসপন্ডেন্ট | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১৫৫০ ঘণ্টা, জুন ২৬, ২০২৩
পদ্মায় বুয়েট শিক্ষার্থীর মৃত্যু: প্রতিবেদন পিছিয়ে ২৭ জুলাই তারিকুজ্জামান সানি

ঢাকা: ঢাকার দোহারের মৈনট ঘাট এলাকায় পদ্মা নদীতে ধাক্কা দিয়ে ফেলে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) শিক্ষার্থী তারিকুজ্জামান সানিকে হত্যার অভিযোগে দায়ের করা মামলায় প্রতিবেদন দাখিলের জন্য আগামী ২৭ জুলাই দিন ধার্য করেছেন আদালত।  

সোমবার (২৬ জুন) ঢাকার সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট এম সাইফুল ইসলাম প্রতিবেদন দাখিলের এ দিন ধার্য করেন।

আজ মামলাটির তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের দিন ধার্য ছিল। তবে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা কুতুবপুর নৌ-পুলিশ ফাঁড়ির উপ-পরিদর্শক (এসআই) জহিরুল ইসলাম তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করতে পারেননি। তাই বিচারক প্রতিবেদন দাখিলের এদিন ঠিক করেন।

এ মামলার ১৫ আসামি হলেন- শরীফুল হোসেন, শাকিল আহম্মেদ, সেজান আহম্মেদ, রুবেল, সজীব, নুরজামান, নাসির, মারুফ, আশরাফুল আলম, জাহাঙ্গীর হোসেন লিটন, নোমান, জাহিদ, এটিএম শাহরিয়ার মোমিন, মারুফুল হক মারুফ ও রোকনুজ্জামান ওরফে জিতু।

গত বছরের ১৫ জুলাই (শুক্রবার) স্থানীয় বন্ধুদের সঙ্গে ঘুরতে যান বুয়েট শিক্ষার্থী সানি। এ সময় তিনি পদ্মা নদীতে নিখোঁজ হন। পরে তার সঙ্গে থাকা বন্ধুরা ৯৯৯ নম্বরে ফোন করে সানির নিখোঁজ হওয়ার সংবাদ ফায়ার সার্ভিসকে জানায়। ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দল শুক্রবার বেলা ১১টা ২৬ মিনিটে পদ্মা নদী থেকে সানির মরদেহ উদ্ধার করে।

তবে দুর্ঘটনা নয়, বন্ধুরা পরিকল্পিতভাবে পদ্মা নদীতে সানিকে ধাক্কা দিয়ে ফেলে হত্যা করেছে এমন অভিযোগে তার বড় ভাই হাসানুজ্জামান বাদী হয়ে শুক্রবার দোহার থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। মামলায় সানির সঙ্গে ঘুরতে যাওয়া ১৫ জনকে আসামি করা হয়। পরে পুলিশ ওই ১৫ আসামিকে গ্রেপ্তার করে।

বুয়েটের স্থাপত্যবিদ্যা বিভাগের শেষ বর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন সানি। গ্রামের বাড়ি শরীয়তপুর হলেও তিনি রাজধানীর হাজারীবাগে থাকতেন।

বাংলাদেশ সময়: ১৫৪৯ ঘণ্টা, জুন ২৬, ২০২৩
কেআই/আরবি

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।