আইনজীবী মনজিল মোরসেদের করা এক আবেদনের শুনানি নিয়ে বিচারপতি এফ আর এম নাজমুল আহাসান ও বিচারপতি কে এম কামরুল কাদেরের হাইকোর্ট বেঞ্চ মঙ্গলবার (০৯ এপ্রিল) এ আদেশ দেন।
মনজিল মোরসেদ জানান, “রাজশাহী বিভাগীয় কমিশনার, পুলিশের রাজশাহী রেঞ্জের ডিআইজির প্রতি এ নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
একইসঙ্গে একটি পর্যবেক্ষণ টিম ফলের বাজার ও গুদামে মনিটর করবে যাতে সারাদেশে কেউ কেমিক্যাল ব্যবহার করে আম পাকাতে না পারে। পুলিশের মহা পরিদর্শক, বিএসটিআই’র ব্যবস্থাপনা পরিচালক, র্যাবের মহাপরিচালক, বিএসটিআই’র পরিচালক (কেমিক্যাল টেস্টিং উইং) এ আদেশ বাস্তবায়ন করে ৩০ দিনের মধ্যে প্রতিবেদন দেবে।
আবেদনের বিবাদীরা হচ্ছেন, শিল্প সচিব, স্বরাষ্ট্র সচিব, খাদ্য সচিব, পুলিশের মহা পরিদর্শক, বিএসটিআই’র ব্যবস্থাপনা পরিচালক, র্যাবের মহাপরিচালক, বিএসটিআই’র পরিচালক (কেমিক্যাল টেস্টিং উইং), রাজশাহী বিভাগীয় কমিশনার, পুলিশের রাজশাহী রেঞ্জের ডিআইজি এবং এনবিআর চেয়ারম্যান। ”
মনজিল মোরসেদ আরও বলেন, “এক আবেদনের শুনানি নিয়ে ২০১২ সালের ২৯ ফেব্রুয়ারি আমবাগানের বিষয়ে সাত দফা নির্দেশনা দিয়ে হাইকোর্ট রায় দেন। কিন্তু হঠাৎ করে আমরা দেখছি গত বছরের কেমিক্যাল ব্যবহারের প্রবণতা। এ কারণে আবেদন করেছি নির্দেশনাটা পুনরায় দেওয়ার জন্য। ”
বাংলাদেশ সময়: ১৪১৮ ঘণ্টা, এপ্রিল ০৯, ২০১৯/আপডেট: ১৪৪৩ ঘণ্টা
ইএস/আরআইএস/এমজেএফ