আদালতের আদেশ মতো বুধবার (২৪ এপ্রিল) হাজির হয়ে ওই বিচারক জানালেন, আদালতের আদেশ পৌঁছার আগেই ১৮ এপ্রিল মামলাটি নিষ্পত্তি করেছেন।
এরপর বিচারপতি এম. ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমানের হাইকোর্ট বেঞ্চ তাকে ব্যক্তিগত হাজিরা থেকে অব্যাহতি দেন।
আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল ইউসুফ মাহমুদ মোর্শেদ। অপরপক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট আবুল কালাম আজাদ।
সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল ইউসুফ মাহমুদ ওইদিন জানিয়েছিলেন, চাঁপাইনবাবগঞ্জে আসমা খাতুন নামে এ তরুণীকে ধর্ষণ ও হত্যার অভিযোগে ২০১৫ সালের ৯ আগস্ট মামলা হয়। এ মামলায় ওই বছরের ১৫ সেপ্টেম্বর নয়ন কর্মকারকে গ্রেফতার করা হয়।
পরে নয়ন কর্মকার হাইকার্টে জামিন আবেদন করে। হাইকোর্ট তাকে জামিন না দিয়ে তার বিরুদ্ধে চাঁপাইনবাবগঞ্জের বিচারাধীন মামলা চার মাসের মধ্যে নিষ্পত্তি করতে গতবছর ৮ জুলাই নির্দেশ দেন। কিন্তু মামলাটি নিষ্পত্তি না হওয়ায় ১০ এপ্রিল বিষয়টি হাইকোর্টের নজরে আনেন নয়ন কর্মকারের আইনজীবী আবুল কালাম আজাদ। এরপর আদালত এ বিষয়ে ব্যাখ্যা দেওয়ার জন্য ২৪ এপ্রিল বিচারককে তলব করেন।
বাংলাদেশ সময়: ০৪৫০ ঘণ্টা, এপ্রিল ২৫, ২০১৯
ইএস/আরআইএস/