বৃহস্পতিবার (৯ মে) ঢাকার তৃতীয় অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ রবিউল আলমের আদালতে ভিকটিমদের গৃহকর্মী রাশেদা বেগম সাক্ষ্য দিয়েছেন। আসামিপক্ষের আইনজীবীদের জেরা শেষ হলে পরবর্তী সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য আগামী ১৬ মে দিন ধার্য করেন আদালত।
২০১৮ সালের ১৬ জুলাই মামলাটির তদন্ত কর্মকর্তা রমনা থানার ইন্সপেক্টর (নিরস্ত্র) মো. আলী হোসেন নিহত শামসুন্নাহারের স্বামী আব্দুল করিম, করিমের দ্বিতীয় স্ত্রী শারমিন মুক্তা, মুক্তার ভাই আল-আমিন ওরফে জনিকে অভিযুক্ত করে চার্জশিট দাখিল করেন।
মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, ২০১৭ সালের ১ নভেম্বরে সন্ধ্যায় কাকরাইলের আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলাম রোডের ৭৯/১ বাড়িতে শামসুন্নাহার (৪৫) ও তার ছেলে শাওনকে (ও লেভেল শিক্ষার্থী) গলা কেটে হত্যা করা হয়। নিহতের স্বামী আবদুল করিম পুরান ঢাকার শ্যামবাজারের ব্যবসায়ী।
এ ঘটনায় ২ নভেম্বর নিহত শামসুন্নাহারের ভাই আশরাফ আলী বাদী হয়ে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলায় নিহতের স্বামী আব্দুল করিম, করিমের দ্বিতীয় স্ত্রী শারমিন মুক্তা, মুক্তার ভাই জনিসহ অজ্ঞাত কয়েকজনকে আসামিরা করা হয়।
বাংলাদেশ সময়: ১৫২০ ঘণ্টা, মে ০৯, ২০১৯
এমএআর/এমজেএফ