বৃহস্পতিবার (২৬ সেপ্টেম্বর) চারদিনের রিমান্ড শেষে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা পুলিশের পরিদর্শক মো. ফজলুল হক আসামিদের আদালতে হাজির করে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন।
আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. হাবিবুর রহমান চৌধুরী তাদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
এ সময় আসামিদের পক্ষে তাদের আইনজীবী আবদুর রহমান হাওলাদার, শওকত ওসমান জামিন আবেদন করেন। আদালত আসামিদের কারাগারে পাঠিয়ে রোববার জামিন শুনানির দিন ধার্য করেন।
এদিকে এ সাত আসামির বিরুদ্ধে মানি লন্ডারিংয় আইনে আরেক মামলায় গ্রেফতার দেখানোর আবেদন করেছে পুলিশ। শুনানি শেষে মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট দেবদাস চন্দ্র অধিকারী তাদের গ্রেফতার দেখানোর আবেদন মঞ্জুর করেন।
গত ২১ সেপ্টেন্বর (শনিবার) বিকেলে জি কে শামীম ও তার সাত দেহরক্ষীকে রাজধানীর গুলশান থানায় হস্তান্তর করে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)। এর আগে ২০ সেপ্টেম্বর দুপুরে রাজধানীর নিকেতনে ৫ নম্বর সড়কের ১৪৪ নম্বর ভবনে শামীমের কার্যালয় ঘিরে অভিযান চালায় র্যাব।
কার্যালয়ের ভেতর থেকে বিদেশি মুদ্রা, মদ, একটি আগ্নেয়াস্ত্র, মাদক, নগদ অর্থ, ২০০ কোটি টাকার এফডিআর চেক উদ্ধার করা হয়। আটক করা হয় দেহরক্ষী সাতজনকেও।
বাংলাদেশ সময়: ১৮১৯ ঘণ্টা, সেপ্টেন্বর ২৬, ২০১৯
এমএআর/এমএ