সোমবার (৭ অক্টোবর) এই মামলার প্রতিবেদন দাখিলের দিন ধার্য ছিল। সোমবার নির্ধারিত মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ডিবি পুলিশের পরিদর্শক মোহাম্মদ আরজুন প্রতিবেদন দাখিল করতে পারেননি।
এর আগে সবশেষ ১৬ সেপ্টেম্বর এই মামলায় প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ৭ অক্টোবর দিন ধার্য করেছিলেন আদালত।
সামিয়া হত্যা মামলার একমাত্র আসামি হারুন অর রশিদকে ৭ জুলাই তার বাড়ি কুমিল্লার তিতাস থানার ডাবরডাঙ্গা এলাকা থেকে গ্রেফতার করে ডিবি পুলিশ। পরদিন হাকিম সরাফুজ্জামান আনসারীর আদালতে ফৌজদারি কার্যবিধি ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দেন হারুন। জবানবন্দি রেকর্ড শেষে তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন আদালত। বর্তমানে তিনি কারাগারে।
৫ জুলাই সন্ধ্যার পর থেকে শিশু সামিয়ার খোঁজ পাচ্ছিল না তার পরিবার। আনুমানিক সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে ওয়ারীতে নব-নির্মিত ভবনটির নবমতলার খালি ফ্ল্যাটের ভেতরে সামিয়াকে মৃত অবস্থায় দেখতে পান পরিবারের সদস্যরা। খবর পেয়ে রাত ৮টার দিকে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে। ঘটনার পরদিন সায়মার বাবা আব্দুস সালাম বাদী হয়ে ওয়ারী থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা করেন।
বাংলাদেশ সময়: ১১৩৫ ঘণ্টা, অক্টোবর ০৭, ২০১৯
কেআই/এএটি